পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৯২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রৈবত্তক কাব্য । ج 8 موا পুরশুঙ্গ পূৰ্ব্ব প্রান্তে বসিয়া দুজন । “কেশব ”—ফিরায়ে মুখ বলিলা ফাল্গুনী, * শুনিয়াছি জনরব সহস্ৰ জহবায় কহিতে সহস্ররূপে জীবন তোমার । বড় সাধ শুনি সেই অদ্ভুত কাহিনী তব মুখে; সেই সাধ পূরাও আমার । সেই বালক্রীড়া, সেই কৈশোর প্রমোদ, যৌবনের সে বীরত্ব, দেবত্ব তোমার, সৰ্ব্বশেষ প্রকৃতির শোভার ভাণ্ডার রৈবতকে এ অভেস্থ দুর্গের নিৰ্ম্মাণ, সিন্ধুগর্ভে দ্বারবর্তী অলকা সমান,— অদ্ভূত কাহিনী সব । আকুল এ মন শুনিতে তোমার মুখে ; কহ নরোত্তম, কহ লীলাপূর্ণ তব বিগত জীবৰ ।” কানন কাকলীপুর্ণ; বিহঙ্গনিচয় গাইতেছে বৃক্ষে বৃক্ষে , পালে পালে পালে গোল মহিষদল কিরিছে আলয়। তাহাদের হাম্বা রব গল-ঘণ্টা-ধ্বনি , রাখলের উচ্চ বংশীরবে সম্ভাষণ ; शेंकनदांश्निौ हेतूभूशैद्र नक्रौऊ ; হলবাহী অস্তমনা কৃষকের গীত ;– দুরবাহী শৈলানিলে মধুর হইয়া করিতেছে গিরিশৃঙ্গে অমৃত বর্ষণ । একটি উপলখণ্ডে পৃষ্ঠ হেলাইয়া কেশৰ ৰবিয়া , স্থির বিশাল নয়নে নীরবে দেখিতেছিল শুক্ল শশধর,—