পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৯৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রৈবতক কাব্য কি উষ্ণীয, পরিধান, নহে কিছু মূল্যবান, নহে মণিমুক্তায় খচিত । তথাপি সে রূপনিধি মুহূৰ্ত্তেক দেখ যদি, 導 নিরবধি ভুলিবে না আর ; নিশ্চয় ভাবিবে মনে, ' দেখিতেছ কুনয়নে A পৃথীপত সম্মুখে তোমার । শিলঘাটে শৈলাসনে বসিল; ভ্রাতার সনে । একি ভাব, হা হত হৃদয় । গাঁথিতেছিলাম মালা, ছিড়িলাম-একি জ্বালা – গাথা মালা, কুসুমনিচয় । মরমে পশিয়া দৃষ্টি কি যেন বিদ্যুৎবৃষ্টি করিতেছে হৃদয়ে আমার ! অস্তরের অন্তঃস্থল * দেখিতেছে, যেন জল , আবরণ মাত্র অjছে তার। সেই দৃষ্টি ! সেই হাসি — যেম তুধারের রাশি যাইতেছি মাটিতে মিশিয়া। লাজে চাহি ধরাতল,— দেখি ফুল, ফুলদল, সেই মুখ, সে হাসি মাথিয়া ! নিক্ষেপি বাপীর জলে শেষে ছিন্ন ফুলদলে, বেগে গৃহে করিয়া গমন, উপধানে রাখি মুখ, শয্যায় রাখিয়া বুক, দেখিলাম কতই স্বপন ! - অতঃপর সেই শূর আসিলে পাতালপুর, করিবারে যুদ্ধ আয়োজন, সৈন্য শিক্ষা অবসরে আসি এই সরোবরে, এই ঘাটে বসিত কথন । - لا لسياسيا