বাঙালী-পেটিয়টিজম * শ্ৰীযুক্ত “বিচিত্ৰা”-সম্পাদক মহাশয় সমীপেযু এ মাসের “প্রবাসী৷” পত্রিকায় শ্ৰীযুক্ত নীরদচন্দ্ৰ চৌধুরীর “বাঙলা ও ভারতবর্ষ” নামক দীর্ঘ প্ৰবন্ধটি পড়লুম। প্ৰবন্ধের আসল বক্তব্য যে কি • • •তা খুব স্পষ্ট নয়। অনেক কথার মধ্যে আসল কথাটি অনেক সময়ে খুজে পাওয়া যায় না । বোধ হয় লেখক মহাশয় বলতে চান যে, ভারতবর্যের পলিটিকাল ঐক্যের পথে প্রধান বাধা হচ্ছে বাঙলা । এ বাধার মূলে অবশ্য বাঙালী জাতের সাংসারিক স্বাৰ্থ নেই, আছে তার মন । এতেই ঘটেছে বিপদ। কেন না। স্বার্থাঙ্ক লোক না কি পলিটিকসের ক্ষেত্রে ততটা আচল নয় যতটা আত্মাভিমানী লোক। বাঙালীরা যে বাঙালী, অ-বাঙালী নয়, এ জ্ঞানটি তাদের পুরো মাত্রায় আছে। আর আমাদের এই জাতীয়। স্বাতন্ত্র্যাজ্ঞানই না কি , পাচজনের কাছে নাই পেয়ে পেয়ে এখন নির্লজ অহংজ্ঞানে পরিণত হয়েছে। বাঙালীর মত আত্মাভিমানী জাত, ভারতবর্ষে না কি আর দ্বিতীয় নেই। know thyself, সক্রেটসের এই পুরোণে কথার ধারা ভারতবর্ষে না কি অ-বাঙালীরা ধারে না । বাঢ়ং । আর বাঙালীর হাম-বড়ামির প্রশ্ৰয় দিয়েছেন, সেই দলের বাঙালীরা, যারা
- ১ ৩৩৭ সালে 1 চৈত্র সংখ্যা প্রবাসীতে প্ৰকাশিত শ্ৰীযুক্ত নীরোদচন্দ্ৰ চৌধুৰী লিখিত SLODSDD DDBBBS KBKDYDB BD LS
