পাতা:নানাচর্চা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RRO नांना प्रुफ्रें র্তার মতে ইউরোপীয় মন যুগযুগ ধরে গ্ৰীকসাহিত্য ও খৃষ্টধৰ্ম্মের প্রভাবে গড়ে উঠেছে। ইউরোপীয় মনের যা-কিছু শক্তি, যা-কিছু সৌন্দৰ্য্য, ষা-কিছু মহত্ব আছে, সে সবই ঐ দুই প্রভাবের ফল। ইউরোপের লোক প্ৰায় দু'হাজার বৎসর ধরে এই শিক্ষা লাভ করেছে যে, এ বিশ্বের মূলে আছেন। ভগবান, এবং তিনি হচ্ছেন মঙ্গলময় পুরুষ, ভাষান্তরে সগুণ ঈশ্বর। ইউরোপের লোক যে কৰ্ম্মজগতে এত ঐশ্বৰ্য্য লাভ করেছে, তার কারণ, সকল কৰ্ম্ম ভগবানে সমর্পণ করাই ইউরোপের যথার্থ আদর্শ। এর অর্থ অবশ্য এ নয় যে, যুগযুগ ধরে ইউরোপের লোক শুধু ধৰ্ম্মভাবে প্রণোদিত হয়ে জীবনযাত্ৰা নির্বাহ করেছে। অধিকাংশ মানুষ। শুধু নৈসৰ্গিক প্রবৃত্তির বশবৰ্ত্তী হয়েই কৰ্ম্ম করে ; ইউরোপের অধিকাংশ অধিবাসী। তাই করেছে। কিন্তু আমাদের যে-সকল প্ৰবৃত্তি পশু-সামান্য, তারই চরিতার্থ করাটা আমরা পূর্বে কখনো সভ্য মনোভাব বলে গ্ৰাহা করিনি। যে মনোভাবকে পূর্বে ইউরোপের মনীষিবৃন্দ ইউরোপীয় সভ্যতার-প্রাণস্বরূপ মনে করতেন, সে মনোভাব হচ্ছে-ভগবৎশক্তি এবং ভগবৎঅনুগ্রহের উপর 'aris f's , age kerja (3 Roman Catholie Church ইউরোপের মনকে এই সত্য ভুলতে দেয়নি, তার কড়া শাসনের दgछ । ( ७ ) ইউরোপের এই আদর্শের উপর প্রথম ধাক্কা লাগায় ইটালীর Renaissance, sists atts Reformation Renaissance আত্মার চাইতে বুদ্ধির, অন্তরের চাইতে বাহাবস্তুর শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার করলে ; wat Reformation authority-st চাইতে liberty-st শ্ৰেষ্ঠত্বের বাণী ।