পাতা:নানাচর্চা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতবর্ষের জিওগ্রাফি বড়র জ্ঞানে অগ্রসর হতে হয়, ঘর থেকেই বাইরে যেতে হয় । আমি যে এ প্ৰবন্ধে তার উল্টো পদ্ধতি অবলম্বন করেছি, বড় থেকে ছোটতে, বাইরে থেকে ঘরে আসছি, তার প্রথম কারণ আমি, বৈজ্ঞানিক নাইসাহিত্যিক ; আর তার দ্বিতীয় কারণ, আমি তোমাদের মনে এই সত্যটি বসিয়ে দিতে চাই যে, ভারত বর্ষ একটা সৃষ্টিছাড়া দেশ নয়। এসিয়া ( S ) এসিয়া ব’লে ইউরোপ থেকে কোন পৃথক মহাদেশ নেই, এ কথা তোমাদের পূর্বেই বলেছি। কিন্তু বহুকাল থেকে মানুষ এই এক মহাদেশকে দুই মহাদেশ বলে আসছে। ভৌগোলিক হিসাবে না হোক, লৌকিক মতে এসিয়া একটি স্বতন্ত্র মহাদেশ বলে যখন গ্ৰাহ, তখন এ ভূভাগকে একটি পৃথক মহাদেশ বলে মেনে নেওয়া যাক । ভারতবর্ষ এই মহাদেশের অন্তভূতি, অতএব এসিয়ার চেহারাটা এক নজর দেখে নেওয়া যাক। এ যুগের জাপানের একজন বড় কলাবিদ ও সাহিত্যিক কাকুজো '83t:3, Šta Ideals of the East sto 33 orisoč <(GC 22 ÇRİ, Asia is one 4 q i < arrisi East-ıq:) ideal &C\5 পারে, কিন্তু বস্তুগত্যা সত্য নয়। } ভৌগোলিক হিসেবে এসিয়া চারটি উপ-মহাদেশে (sub-continent) বিভক্ত। কি হিসাবে এসিয়াকে চারভাগে বিভক্ত করা হয়, তা L?s (Cs