(- नांनी प्रुफ्रें ( ७ ) ইংরাজের শিষ্য আমরা যেমন কৰ্ম্মের উপাসক, শ্ৰীধরের শিষ্য নীলকণ্ঠও তেমনি ভক্তির উপাসক ছিলেন, তথাপি তিনিও স্বীকার করতে
- J RC3Cgr C8 :-
“ভারতে সর্ববেদার্থে ভারতীর্থশাচ কৃৎ স্মশঃ । গীতায়ামস্তি তেনেয়ং সৰ্ব্বশাস্ত্ৰময়ী মাত ৷ কৰ্ম্মোপাস্তিজ্ঞানভেদৈঃ শাস্ত্ৰং কাণ্ডত্ৰয়াত্মকম | অন্যে তুপাসনাকাণ্ডাক্তৃতীয়ে নাতিরিচ্যতে ৷ তদেব ব্ৰহ্ম বিদ্ধি ত্বং নেদাং যত্তদুপাসতে । ইতি শ্রীত্যৈব বোদ্যস্য হু্যপাসাদগ্যন্তেরিত ॥, ইয়মষ্টাদশাধ্যায়ী ক্ৰমাৎ ষটকত্ৰিণেন হি। কৰ্ম্মোপাস্তিজ্ঞানকাণ্ডত্ৰিতয়াত্মা নিগদ্যতে ।” নীলকণ্ঠের এই সরল কথাই হচ্ছে সত্যকথা । গীতার প্রথম ছয় অধ্যায় যে কৰ্ম্মকাণ্ডের, মধ্যের ছয় অধ্যায় যে ভক্তিকাণ্ডের, আর শেষ ছয় অধ্যায় যে জ্ঞানকাণ্ডের অন্তর্গত, এরকম তিন অংশে সমান ও পরিপাটী ভাগবাটোয়ারার হিসেব আমরা না মানলেও, এ কথা সকলেই BDDDBB BB BBBS ySKSLD DDDDS B CL DDD S DBBD DBBDD S S SLLLSKK একে তিন, কিন্তু তিনে এক নয়। গীতায় ও-ত্রি-কাণ্ডের রাসায়নিক যোগের ফলে কোনও একটি নবকাণ্ডের সৃষ্টি হয় নি । এই কারণে গীতার এমন কোনও এক ব্যাখ্যা হতে পারে না, যা চূড়ান্ত হিসেবে সর্ববলোকগ্রাহ্য হবে, কেননা এ ক্ষেত্রে তিন রকম ব্যাখ্যারই সমান
