পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नांछेिऊ-जठिन। SR6t কারণ নেই, এবং কঁঠালের ডালে আমের কলম বসাবার চেষ্টা করবারও দরকার নেই। আমরা এই বাঙলার গায়ে হয় ইংরাজি, নয় সংস্কৃতের কলম বসিয়ে, সাহিত্যে ও জীবনে শুধু কঁঠালের আমসত্ত্ব তৈরি করবার বৃথা চেষ্টা করছি। শাস্ত্রীমহাশয় বলেছেন যে, বাঙালী জাতির প্রাচীন সিদ্ধাচাৰ্য্যেরা সব সহজিয়া মতের প্রবাৰ্ত্তক ও প্রচারক ছিলেন। আমরা আত্মজ্ঞানশূন্য বলে’ যা আমাদের কাছে সহজ। তাই বৰ্জন করি। আমরা সাধুভাষায় সাহিত্য লিখি, আর জীবনে হয় সাহেবিয়ানা নয়। আৰ্য্যামী করি । জাতীয় আত্মজ্ঞান লাভ করতে পারলে, আমরা আবার সহজ অর্থাৎ matural হ’তে পারব। মনের এই সহজ-সাধন অতি কঠিন ব্যাপার; কেননা আমাদের সকল শিক্ষা দীক্ষা হচ্ছে কৃত্রিমতার সহায় ও সম্পদ । ( 8 ) সাহিত্য-শাখার সভাপতি শ্ৰীযুক্ত যাদবেশ্বর তর্করত্নমহাশয়ও আমাদের বলেছেন যে S DDDSBB KK BB DDBDD D BDDBD DBBDD S BKDBDD DDS BBDBDD DBDBBB BDDBDSBD DDBD DDSBS এ যে শুধু কথার কথা নয়, তার প্রমাণ, কি করে সাহিত্যের সাহায্যে সমাজকে জাগিয়ে তুলতে পারা যায়, তার পন্থী তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন। তঁর মোট কথা এই যে, দর্শন বিজ্ঞানের চৰ্চা না করলে সাহিত্য শক্তিহীন ও শ্ৰীহীন হয়ে পড়ে। তর্করত্নমহাশয়ের মতে “সাহিত্য” শব্দের অর্থ সাহচৰ্য্য। যদি কেউ জিজ্ঞাসা করেন। কিসের সাহচৰ্য্য ? তার উত্তর-সকল