পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হয় বাষ্প হয়ে উড়ে যায়, নয় বরফ হয়ে জমে থাকে,--আর নাহয়ত একভাগ অক্সিজেন আর দুভাগ হাইড্রোজেনে বিভক্ত হয়ে। পড়ে। তারপর বিজ্ঞান আবার সেই বাষ্পকে ঠাণ্ড করে, সেই বরফকে তাতিয়ে জল করে দেয়, এবং অক্সিজেনে হাইড্রোজেনে, পুনৰ্ম্মিলন করে দেয়। . কিন্তু আমরা এক-নজরে যা দেখতে পাই, তাই হচ্ছে, প্রত্যক্ষ জ্ঞান;-এ জ্ঞানও একের জ্ঞান-এতএব প্রত্যক্ষজ্ঞান হচ্ছে তত্ত্বজ্ঞানের সবর্ণ। “ঈশ বাস্তমিদং সৰ্ব্বং যৎকিঞ্চি জগত্যাং জগৎ"-এ কথা তঁারি কাছে সত্য, র্যার কাছে এটি প্রত্যক্ষ সত্য। কেননা, কোনরূপ আঁকের সাহায্যে কিম্বা মাপের DDB cSDD aD KSS S EDD SDDB SBDL অনুভূতিসাপেক্ষ। আমি পূর্বে বলেছি। প্রত্যক্ষ জ্ঞানের জন্য ইন্দ্ৰিয়গ্রামে মনঃংযোগ করা চাই,-সেই মনঃসংযোগের জন্য আন্তরিক ইচ্ছা! চাই,- এবং সেই ইচ্ছার মূলে আন্তরিক অনুরাগ চাই। এবং এ অনুরাগ অহৈতুকী গ্ৰীতি হওয়া চাই। কোনরূপ স্বার্থসাধনের জন্য যে সত্য আমরা খুজি, তা কখনও সুন্দর হয়ে দেখা দেয় না। যে গ্ৰীতির মূলে আমার সহজ প্রবৃত্তি নেই, তা কখনও অহৈতুকী হ’তে পারে না। সুতরাং সত্য যে সুন্দর, এই জ্ঞানলাভের উপায় হচ্ছে সহজ সাধন, অর্থাৎ সর্বাপেক্ষা কঠিন नांक्षन;-कांद्र१ श्रांझांद्र उं°द्र विश्वांग स्राभद्र शब्रिशिछ् ि। সে যাই হোক, বিজ্ঞানের অবিরোধে যে প্রত্যক্ষ-জ্ঞানের চৰ্চা করা যায়, এ বিশ্বাস হারালে আমরা কাব্য-শিল্প সৃষ্টি । করতে পারি নে। বিজ্ঞান হচ্ছে পূর্ব-সৃষ্ট পদার্থের জ্ঞান। নূতন স্মৃষ্টির হিসাব, বিজ্ঞানের পাকাখাতায় পাওয়া যায় না। Sፃ