পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“ঐতরেয় ব্ৰাহ্মণ”-এ নানারূপ রাজ্যের ठgर्थ अitछ, य२|- রাজ্য, সাম্রাজ্য, ভোজ্য, স্বারাজা, বৈরাজ্য, পারমেষ্ঠ্য রাজ্য, মহারাজ্য ইত্যাদি। রাধাকুমুদ বাবু প্রমাণ করতে চান যে, (အဲ့ সকল নাম উচ্চ-নীচ-হিসাবে একরাটের অধীন ভিন্ন ভিন্ন রাজপদ নির্দেশ করে। কিন্তু ঐ ব্রাহ্মণ গ্রন্থেই প্রমাণ আছে যে, ঐ সকল নাম হচ্ছে পৃথক পৃথক দেশের ভিন্ন ভিন্ন রাজ্যের নাম। তার সকল-দেশই পঞ্চনদের বহি ভূত, কোন কোন দেশ ভারতবর্ষেরও বহির্ভূত, এবং বিশেষ করে একটি দেশ পুথিবীর বহিভূত যথা - “পূর্বদিকে প্রাচ্যগণের রাজা –সমটি। দক্ষিণদিকে সঙ্গুৎগণের রাজা-ভোজী। পশ্চিমদিকে নােচ্য ও অপাচাদি গোর রাজা স্বরাট । উত্তরদিকে হিমবানের ওপারে যে উত্তর কুরু ও উত্তরম দ্র। জনপদ আছে, তাহারা দেবগণের ঐ বিধানানুসারে বৈরাজ্যের জন্য অভিধি দ্রু হয়, অভিষেকের KDB DBDBB BBBS BD DDDSDDD DDDS DDkEK DDE YBDKSDDD D DBBDKKBEBD DB BDDB BD DDB DDD KBD BBLD DuuDBS হন। এবং উদ্ধদেশে (অন্তরাক্ষে )। ইন্দ পারমেষ্টা লাভ করিয়া ছিলেন।” r* উপরোক্ত উদ্ধত বাক্যগুলি থেকে দেখা যায় যে, দেশ-ভেদঅনুসারে সে যুগের রাজাদের নামভেদ হয়েছিল,-পদমৰ্য্যাদা অনুসারে নয়। উক্ত ব্ৰাহ্মণে একরাট শব্দও ব্যবহৃত হয়েছে । কিন্তু সে একরাট, একসঙ্গে স্বরাট, বিরাট, সম্রাট, সব রাট হতে পারতেন,-অর্থাৎ তিনি স্বদেশ বিদেশ এবং আকাশ-দেশের রাজা হতে পারতেন। বলা বাহুল্য, এরূপ একরাটের নিকট ভারতবর্ষের একরাষ্টীয়তাঁর সন্ধান নিতে যাওয়া বৃথা । আসল কথা এই যে, রাজনীতি অর্থে আমরা যা नृदि ७ চাণক্য যা বুঝতেন— বাহ্মণ-গ্রন্থে তার নামগন্ধও নেই। বাজ