পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অন্তভূর্ত হলেও, তার ইতিহাসের বহির্ভূত। রাসিয়াকে ইউরোপ আজও একটি প্রাচ্যদেশ হিসেবেই দেখে। অষ্টিয়ার সাম্রাজ্য একটি প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ মাত্র। নানা বিভিন্ন জাতি ও নানা বিভিন্ন দেশকে জোড়াতাড়া দিয়ে এ সাম্রাজ্যকে খাড়া করে রাখা হয়েছে। অষ্টিয়াকে জাৰ্ম্মানীর সামান্তরাজ বললেও অত্যুক্তি হয় না, কেননা জাৰ্ম্মানীর সাহায্য BDDBkBDB DDD BDDDBBD DDDBD KBB BBSS BDDD DBB যাকে জাৰ্ম্মান-সাম্রাজ্য বলি, সে হচ্ছে একটি যুক্তরাজ্য, এবং প্রশিয়ার রাজা সেই যুক্তরাজ্যের মণ্ডলেশ্বর। জাৰ্ম্মানরাষ্টনীতির অর্থ হচ্ছে প্রশিয়ার রাজনীতি। বর্তমান জাৰ্ম্মানসভ্যতার স্বরূপ বুঝতে হলে এই কথাটি মনে রাখা দরকার। gB BDBSDD BBBDBD BD DBDBBLO DDBDDBBDDB DDD একটি বিভীষিকা হয়ে দাড়িয়েছে। জাৰ্ম্মানী আজ ইউরোপে প্ৰবল পরাক্রান্ত, কিন্তু জাৰ্ম্মানী, কি সমাজনীতিতে, কি রাজনীতিতে বৰ্ত্তমান ইউরোপীয় সভ্যতা সম্পূর্ণ গ্রাহ করে নি। জাৰ্ম্মানীর ideal পূর্ববর্ণিত ইউরোপীয়। সভ্যতার ideal হতে পৃথক, এবং কোন কোন অংশে বিরোধী। সুতরাং এ যুদ্ধের মূলে কেবল স্বার্থের নয়, ideal-এর বিরোধ \8 म९शर्ष यांछि । ( ( ) প্রথমত-বৰ্ত্তমান জাৰ্ম্মান-সাম্রাজ্য উচ্চ আদর্শের উপর। নয়, উচ্চ আশার উপর প্রতিষ্ঠিত। মানবজাতির উন্নতি নয়, জাৰ্ম্মানীর অভু্যদয়ই হচ্ছে জাৰ্ম্মান সম্রাটের এবং জাৰ্ম্মান রাজপুরুষদের কামনার ধন। কি রাজ্যে কি বাণিজ্যে দিধিজয়