পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অলঙ্কারের সূত্রপাত। Red शूलबनी नकल दिष्श् ७ीक बैंक्षित्रेंशि निशमन अडाख পক্ষপাতী ছিলেন। এমন কি কালিদাসের ন্যায় অপূর্ব প্রতিভাশালী কবিও অলঙ্কার-শাস্ত্রের বিধি-নিষেধ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। দর্শনের সঙ্গে তার টীকাভাষ্যের যে সম্বন্ধ, কাব্যের সঙ্গে অলঙ্কারের সেই একই সম্বন্ধ ;-উভয়েরই উদ্দেশ্য হচ্চে মূল সূত্রের এবং মূল কাব্যের ব্যাখ্যা করা, বিচার করা। এবং দর্শনশাস্ত্রের ভাষ্যকাররাই যেমন কালক্রমে তার গুরু হয়ে উঠেন, তেমনি কাব্যশাস্ত্রের ভাষ্যকাররাই কালক্রমে তার গুরু হয়ে উঠেন এবং কবি-সমাজ সেই গুরুর শিষ্যত্ব স্বীকার করতে বাধ্য হয়। মহাপ্ৰভু চৈতন্য সার্বভৌমকে বলেছিলেন যে, তিনি বেদান্ত মানেন, কিন্তু আচাৰ্যকে মানেন না, অর্থাৎ উপनिशाँ मानन किंशु उांद्र भक्निडांगृ भानन न। उदांनद्ध। অধিষ্ঠায় ব্যতীত এত বড় কথা বলবার সাহস এদেশে সেকালে কামুণ্ড রক্তমাংসের দেহধারী মানবের ছিল না এবং কবিরা |ার যাই হোননা কেন, অবতার বলে লোক-সমাজে কখনই । १iाश्। হন নি। সুতরাং তঁরা বিনা। আপত্তিতে অলঙ্কার-শাস্ত্রের ? छांद्र आंग्निड् श्ङन । এ বিষয়ে ইংলণ্ডের মনোভাব ভারতবর্ষের ঠিক উল্টোইংরাজি সাহিত্যিকের কস্মিনকালেও কোনরূপ অলঙ্কার-শাস্ত্রের। অধীনতা স্বীকার করেন নি। জীবনে ও মনে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখাই হচ্ছে ইংরাজি সভ্যতার ধৰ্ম্ম ও কৰ্ম্ম। কিন্তু ফরাসীদের মনোভাব এ দু’য়ের মাঝামাঝি। তঁদের বিশ্বাস । যে, রচনা কতকগুলি বিধিবদ্ধ নিয়মের অধীন না হ’লে তা उा হয় না এবং রচনাকে আর্ট করে তোলাই ফরাসী লেখকদের জীবনের ব্ৰত। সাহিত্যের ভাষা এবং রীতি (style ) সম্বন্ধে