পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२१० श्रे भीन-स्थ । হত্যে তঁরা একটা স্পষ্ট আদর্শ উচ্চে ধরে রাখতে চান। এই জন্যই ফরাসীবিপ্লবের প্রচণ্ড ধাক্কায় পুরাকালের সমাজ, শাসনের সকল ব্যবস্থা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেলেও Freuch Academy atts's টিকে श्रांप्छ1 फ्द्रशैी गांशिष्ठ्द्र शे चिडि-काउंनिएल नभीं नांशिडान फूgांख विष्ांद्र आक७ शब्र থাকে। এই পণ্ডিতমণ্ডলী প্রধানত রচনার রীতির বিচার করেন, নীতির নয়; সাহিত্যের এই ব্যবস্থাপক সভা অদ্যাবধি সাহিত্যের সুব্রীতি সযত্নে রক্ষা করে আসছেন ;- এর ফলে, ফরাসী গদ্য যে আদর্শ গদ্য এ কথা সমগ্র ইউরোপে সর্ববাদীসম্মত। অপর পক্ষে ইংলণ্ড, লেখা সম্বন্ধে অবাধ স্বাধীনতার ফলাফল ইংরাজি সাহিত্যে স্পষ্ট দেখা যায়। একদিকে যেমন অসাধারণ প্রতিভাশালী লেখকদের হাতে ইংরাজি রচনা অপূর্ব বৈচিত্র্য, শ্ৰী ও শক্তি লাভ করে, অপর দিবে। দের হাতে সে রচনা তেমনি অসংযত শিথিল, দীর্ঘসূত্র ও গুরুভার হয়ে পড়ে। ইংরাজি ভাষায় সচরাচর যে ভাবে গদ্য লেখা হয় তার ভিতর বিশেষ কোন নৈপুণ্য কিম্বা গুণপনার পরিচয় পাওয়া যায় না। প্রচলিত ফরাসী গদ্যের তুলনায় প্রচলিত ইংরাজি গদ্য নিতান্ত কঁাচা। ইংলণ্ডের প্রতি বড় লেখকের রচনা-রীতি স্বতন্ত্র এবং অসামান্য । ও-দেশের গদ্য সাহিত্যে ইংরাজি-রীতি বলে কোনও-একটি সামান্য রীতি নেই। এই আর্টহীন, অযত্নপ্রসূত সাহিত্যের প্রভাবেই বাঙলা-গদ্য এতটা ঢ়িলে এবং এলোমেলো হয়ে পড়েছে। এটি নিতান্তই দুঃখের বিষয়। কেননা ইংরাজি-সাহিত্যের রচনা সুশৃঙ্খল না হলেও ভাবের স্বাতন্ত্র্যে ও চিন্তার স্বাধীনতায় সে সাহিত্য যথেষ্ট সবল এবং সচল। ইংরাজেরা বলেন যে, তারা পৃথিবীর সকল