পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আৰ্য্যধৰ্ম্মের সহিত বাহ ধৰ্ম্মের যোগাযোগ। ২৯৯ এই সকল বিভিন্ন ধৰ্ম্ম-শাস্ত্রের মূল আর যেখানেই নিহিত থাক, বেদে নেই। সুতরাং শাস্ত্রকারেরা কেদকে কি অর্থে স্মৃতির মূলস্বরূপে স্বীকার করেন তাও একটু খুঁটিয়ে দেখা দরকার । ( ७ ) “মূল” শব্দ দ্ব্যর্থবাচক। ধৰ্ম্মের মূল কোথায় এ প্রশ্ন ঐতিহাসিকও জিজ্ঞাসা করেন, দার্শনিকও জিজ্ঞাসা করেন। কিন্তু এ উভয়ের জিজ্ঞাস্য-বিষয় সম্পূর্ণ বিভিন্ন। ঐতিহাসিক, ধৰ্ম্মের মূল অনুসন্ধান করেন দেশকালের অতিরিক্ত কোনও পদার্থে। কোনও একটি বিশেষ ধৰ্ম্ম কোন যুগে কোন দেশে কোন জাতির অন্তরে আবিভূতি হয়েছিল, কোন পূর্বমত হতে তা উদ্ভূত-এই হচ্ছে ঐতিহাসিকের জিজ্ঞাস্য বিষয়, অপর পক্ষে ধৰ্ম্মের মূল মানবের হৃদয়ে কি সমাজে, আগমে কি আপ্তবাকে DTS TTBD DTD DDBB BDBDBK B S শাস্ত্রীমহাশয়েরা আজ যে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছেন, সে হচ্ছে ঐতিহাসিক প্রশ্ন এবং শাস্ত্রকারেরা যে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছিলেন সে হচ্ছে দার্শনিকের প্রশ্ন । খৃষ্টধৰ্ম্মের মূল যে বাইবেল, এ ত ঐতিহাসিক সত্য। এ সত্য যার খুসি তিনিই যখন খুসি তখনই প্রত্যক্ষ করতে পারেন। কিন্তু স্মৃতি যে বেদমূলক, তা উক্ত জাতীয় সত্য নয়। কেননা প্রত্যক্ষ-বেদে যে, সে মূল দৃষ্ট হয় না। এ কথা মীমাংসকেরাও DDBDD BDBB S S BD DDD DBDDB DBkB DDBBuBD আপত্তি ছিল না, কেননা তাদের মতে ধৰ্ম্মের মূল কস্মিনকালেও প্ৰত্যক্ষ হতে পারে না। মেধাতিথি বলেন,-