পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তেল, शून, लकुद्धि ৩১ ৰিষয়ে সম্পূর্ণ অনুপযোগী, সে কথা বলাই বাহুল্য। কথাটা এতই সাদা যে, যিনি তা বুঝতে পারেন না, তার ঔষধ মধ্যমনারায়ণ তৈল, যুক্তি নয়। দেহকে কষ্ট দিলেই যদি মনের উৎকর্ষ লাভ করা যেত, তাহ’লেও নয়। এই বোতাম-বাকলিসের অধীনতা এবং বন্ধন একরকম কায়ক্লেশে সহ করা যেত । কিন্তু সুস্থ শরীরকে ব্যস্ত করবার মাহাত্ম্য প্রমাণাভাবে অসিদ্ধ। যিনিই “কলার” ব্যবহার করেছেন, তিনিই কোন না কোন সময়ে রাগে, দুঃখে এবং ক্ষোভে মনে মনে প্ৰতিজ্ঞা করেছেন যে “ভূষণ বলে কিন্ব না। আর | পরের ঘরে গলার ফাঁসি ।” ইউরোপ যে আমাদের বুকে পাষাণ চাপিয়ে দিয়েছে এবং হাতে হাতকড়ি ও পায়ে বেড়ি পরিয়েছে, তার নিদর্শনস্বরূপ আমরা কামিজের প্লেট ও কাফ এবং বুটজুতা ধারণ করি। আমাদের স্বদেশী বেশের প্রধান দোষ যে, তা যন্ত্রণাদায়ক নয়। বিলাতী সম্প্রদায়ের অনেকেরই বিশ্বাস যে, অহনিশি গলদঘৰ্ম্ম হওয়াতেই সভ্য-মানবজীবনের চরম সার্থকতা। সহজ বুদ্ধিতে যা দোষ বলে মনে হয়, বিলাতী সভ্যতার প্রতি অতিভক্তিপরায়ণ লোকের নিকট সেইটিই গুণ। ইংরাজি পোষাক যে নয়নের সুখকর নয়, এ কথা সকলেই স্বীকার করতে বাধ্য। কিন্তু ভক্তদের মতে সেই সৌন্দর্ঘ্যের অভাবেই তার শ্রেষ্ঠত্ব। ঐ প্রকৃষ্ট প্রমাণ যে, ও বেশ পুরুষোচিত বেশ। আমাদের পৌরুষের একান্ত অভাব্যবশত পুরুষ সাজাবার ইচ্ছাটা অত্যন্ত বলবতী। কাজেই আমরা ইংরাজের অনুকরণে, অন্য DD DS DBD BBS DBBBD DBBDB DDD DDS BBBB আমাদের ধারণা, সব চাইতে সভ্য এবং সব চাইতে পুরুষালি