পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গভাষা বনাম বাবু বাঙ্গলা। 8洽 ভাষার সম্পর্ক ব্যতীত অন্য কোন উপায়ে সে উদ্দেশ্য সিদ্ধ হয়। না; আঁমি সংস্কৃত শব্দের ব্যবহারের বিরোধী নই, শুধু নৃত্যুন অর্থে কিম্বা অনৰ্থে বাক্যপ্রয়োগের বিরোধী। আয়ুৰ্বেদ-মতে ওরূপ। বাক্য-প্ৰয়োগ একটা রোগবিশেষ, এবং চরক সংহিতায় ও রোগের নাম “বাক্য দোষ” । পাছে কেউ মনে করেন যে আমি এই কথাটা নিয়ে একটু বাড়াবাড়ি করছি, সেই কারণে একশত বৎসর পূর্বে “অভিনব যুবক সাহেব জাতের শিক্ষাৰ্থে” —মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার যে উপদেশ লিপিবদ্ধ করে গেছেন, সেটি এখানে উদ্ধত করে দিচ্ছি।-- - “শাস্ত্ৰে কাব্যকে গো শব্দে যে কহিয়াছেন তাহার কারণ এইঃ-ভাষা Di DBDDBB BBBLKK D DDSDBBDB D BBB DD DBDBS D BBD sSLKK DD DBDDSDBBD BBD DuDuDBD DBB DD BBB স্বপ্রয়োগ কৰ্ত্তাকে অৰ্পণ করিয়া, স্ববক্তাকে গোরূপে পণ্ডিতের নিকটে DD DBDB S BDD DBD BD DD BBS BBD DBBDS B B না; কেননা, কেহ বাক্যেতে হাতি পায়, কেহ বাক্যেতে হাতির পায়। অতএব বাক্যেতে অত্যন্ন দোষও কোন প্রকারে উপেক্ষনীয় নহে, কেননা, যগুপি অতিবড় সুন্দরও শরীর হয়, তথাপি যৎকিঞ্চিৎ এক শ্বিত্র-রোগদোষেতে নিন্দনীয় হয়।”—(প্ৰবােধ চন্ত্রিকা) বিদ্যালঙ্কার মহাশয়ের মতে “বাক্য কহ বড় কঠিন”। কাহার চাইতে লেখা যে অনেক বেশি কঠিন, এ সত্য বোধ হয় “অভিনব যুবক” বঙ্গলেখক ছাড়া আর কেউ অস্বীকার করবেন। Art R artlessness 43 (y vitat urf ব্যবধান আছে, লিখিত এবং কথিত ভাষার মধ্যেও সেই ব্যবধান থাকা আবশ্যক। কিন্তু সে পার্থক্য ভাষাগত নয়, style গত । ত ভাষার কথাগুলি শুদ্ধ, সুনিৰ্বাচিত, এবং সুবিন্যস্ত EDD DSSTB BDB DBBBLD BDBDDD DS BEES