পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बचडांग बनाम बाजू-बांशल। ८e: পারে না। আর, যে সকল শব্দ লেখায় ব্যবহৃত হয় না, তাদের চেহারা মুখে মুখে চাটুপটু বদলে যায়। আজকাল আমরা নিত্য যে ভাষা ব্যবহার করি, তা আমাদের প্রাচীন সাহিত্যের ভাষা হতে অনেক পৃথক। প্রথমত সংস্কৃত ভাষার অনেক শব্দ আজকাল বাঙ্গলায় ব্যবহৃত হয়ু যা” পূর্বে হ’ত না ; দ্বিতীয়ত অনেক শব্দ যা” পূর্বে ব্যবহার হত তা’ এখন ব্যবহার হয় না; তৃতীয়ত, যে কথার পূর্বে চলন ছিল তার আকার এবং বিভক্তি অনেকটা নতুন রূপ ধারণ করেছে। আমার মতে সাহিত্যের ভাষাকে সজীব করতে হলে তাকে এখনকার ভদ্রসমাজের প্রচলিত । ভাষার অনুরূপ করা চাই। (১) তার জন্য অনেক কথা যা পূর্বে প্রচলিত ছিল, কিন্তু সংস্কৃতের অত্যাচারে যা আজকাল আমাদের সাহিত্যের বহির্ভূত হয়ে পড়েছে, তা আবার লেখায় ফিরিয়ে আনতে হবে। (২) তারপর মুখে মুখে প্রচলিত শব্দের আকারের এবং বিভক্তির যে পরিবর্তন ঘটেছে, সেটা মেনে নিয়ে, তাদের বর্তমান আকারে ব্যবহার করাই শ্ৰেয়। “আসিতেছি” শব্দের এই রূপটী সাধু, এবং “আসছি” এই রূপটি অসাধু বলে গণ্য। শেষোক্ত আকারে এই কথাটি ব্যবহার করতে গেলেই, আমাদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয়, যে अभिव्र दश्र जांशिडाब्र भशडांद्रऊ अ७क कान शूिम 1 \qक মনোযোগ করে” দেখলেই দেখা যায় যে “আসছি” “আসিতেছি”র অপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ আকার। আমাদের প্রাচীন সাহিত্যে যে, “আসিতেছি’র ব্যবহার আছে তার কারণ, তখন লোকের মুখে কথাটি ঐ আকারেই ব্যবহৃত হত। আজও উত্তর এবং ভাষা সম্বন্ধে পূর্বে যেখানে ছিল, উত্তর এবং পূর্ববঙ্গ আজও