পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नामूङांश दनांग प्रशिउ डांश । ७१ করতে হবে, তার হিসেব বলে’ দিয়েছেন। রাজা রামমোহনের গদ্য যে আমাদের কাছে একটু অদ্ভুত লাগে, তার প্রধান কারণ হচ্ছে যে, তঁর বিচারপদ্ধতি ও তর্কের রীতি সম্পূর্ণরূপে সংস্কৃতশাস্ত্রের ভাষ্যকারদের অনুরূপ। সে পদ্ধতিতে আমরা গদ্য লিখিানে, আমরা ইংরাজি গদ্যের সহজ এবং স্বচ্ছন্দ গতিই অনুকরণ করতে চেষ্টা করি। রামমোহন রায়ের গদ্যে বাগাড়ম্বর নেই, সমাসের নামগন্ধও নেই, এবং সে ভাষা সংস্কৃত बछ्ल९ भन्न। তারপর বিদ্যাসাগর মহাশয়ের গদ্য যে আমরা standard prose হিসাবে দেখি, তার কারণ, তিনিই সর্বপ্রথম প্ৰাঞ্জল গদ্য রচনা করেন। সে ভাষার মৰ্য্যাদা-তার সংস্কৃত বহুলতার উপর নয়, তার syntax-এর উপর নির্ভর করে। রাজা রামমোহন রায়ের ভাষার সঙ্গে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ভাষা তুলনা করে দেখলে, পাঠকমাত্রই বুঝতে পারবেন যে, অন্বয়ের গুণেই বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ভাষা সুখপাঠ্য হয়ে উঠেছে। : এই সব কারণেই পণ্ডিতী বাংলার সঙ্গে আমার কোন ঝগড়া নেই। ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতেরা বঙ্গভাষার কোনও ক্ষতি করেন নি, বরং অনেক উপকার করেছেন। বিশেষত সে ভাষা যখন কোন নব্যলেখক অনুকরণ করেন না, তখন তার বিরুদ্ধে আমাদের খড়গহস্ত হয়ে ওঠুবার দরকার নেই। আসল সর্বনেশে ভাষা হচ্ছে — “চন্দ্ৰাহত সাহিত্যিক’র ইংরাজি কাব্য এবং পদকে যেমন তেমন করে অনুবাদ করে যে খিচুড়ি ভাষার সৃষ্টি করছেন—সেই ভাষা। সে ভাষার হাত থেকে DBDD D DBBS DBSDBD BDBDDDD BD DBB STS সেই কৃত্রিম ভাষার হাত এড়াতে হ’লে মৌখিক ভাষার আশ্ৰয়