পাতা:নীলবসনা সুন্দরী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

weitwrgeg: **** সুজাত-আলি হাসিয়া কহিল, “একদিকে খুব জমিয়াছে; কিন্তু বুদ্ধের নবীন স্ত্রী বিবাহে সচরাচর যাহা ঘাঁটিয়া থাকে, তাহাঁই ঘটিয়াছে। স্বজান বিবির স্বভাবে কিছু দোষ আছে। ইহারই মধ্যে তাহার একটা নিন্দাপবাদও বাহির হইতে আরম্ভ হইয়াছে। শুনিয়াছি, স্বভাবটা ভাল নহে-মনিরুদ্দীনের উপরেই নাকি তাহার নজরটা পড়িয়াছে।” মোবারক বিস্মিত হইয়া কহিল, “মনিরুদ্দীন। अनङ्गहीन छेशद्र च्छिरूद्ध अछि ? छाएश्लाद्ध अछि ठ डॉ श्ाह तिराष्ट्र रुझेबाख्न रुथा छिा না ? জোঙ্গেরা ইহা শুনে নাই ?” সুজাত-আলি কহিল, “আমরা শুনিয়াছি, আর জোহেরা শুনে নাই! জোহেরার তাহাতে বড় কিছু আসে-যায় না। জোহের ভাল রকম লেখাপড়া শিখিয়াছে, জ্ঞান বুদ্ধি বেশী হইয়াছে, সে কি ? বড়লোকের ছেলে বলিয়া মন্তপ দুশ্চরিত্র মনিরুদ্দীনকে বিবাহু, করিত্বে ? জোচেরা বরং মনিরুদ্দীনকে ঘূণার চােখেই দেখিয়া থাকে। আমি জোহেরার অর্থের অভাবই বা কি ? তাহার বিস্তৃত জমিদারীর মাসিক পঞ্চাশ হাজার টাকা আয়। দুই বৎসর পরে সাবালিকা হইলে সে তাহার অতুল বিষয়ৈশ্বৰ্য্যের অধিকার পাইবে ; তখন নায়েব জোহিরুদ্দীনকে ' তাঙ্গার সমুদয় বিষয় বুঝাইয়া দিতে হইবে। জোহেরার ইচ্ছা মজিদেৱ সহিত তাহার বিবাহ হয় ; কিন্তু অভিভাবক জোহিরুদ্দীনের সেরূপ ইচ্ছা নহে ; তিনি মনিরুদ্দীনের সহিত জােহেরার বিবাহ দিতে চাহেন। জোহিরুদ্দীনের ইচ্ছা কাৰ্য্যে পরিণত হইবার কোন সম্ভাবনা দেখি না। -আর দুই বৎসর পরে জোহেরাকে জৈহিরুদ্দীনের মুখ চাহিয়া ধাকিতে হুইবে না ; তখন সে নিজের মতে চলিতে পারিবে । জোহেরারত্ন লাভ৷ মজিদের কপালেই আছে। আর আমরা যতটা জানি, মজিদ