পাতা:নীলবসনা সুন্দরী - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बकि छिङ्ग ािरू रश्लि e দেবেন্দ্রবিজয় মুন্সী সাহেবের সহিত দেখা করিতে বাহির হইলেন। সেই পথে মনিরুদ্দীনের বাড়ী। যাইবার সময়ে একবার মনিরুদ্দীনের সঙ্গে দেখা করিয়া যাইতে মনস্থ করিলেন। বহিৰ্বাটীতেই মনিরুদ্দীনের সহিত র্তাহার দেখা হইল। সেখানে আর কেহ ছিল না। দেবেন্দ্রবিজয় দেখিলেন, অত্যন্ত চিন্তা-গম্ভীর মুখে মনিরুদ্দীন একাকী বসিয়া আছেন। তঁহার মুখমণ্ডল যেমন গম্ভীর, তেমনই বিবর্ণ। এবং বিশৃঙ্খলভাবে কতকগুলা চুল ললাটের উপরে আসিয়া পড়িয়াছে। দেবেন্দ্রবিজয়কে গৃহপ্রবিষ্ট দেখিয়া মনিরুদ্দীন রূক্ষ্মস্বরে জিজ্ঞাসা করিলেন, “কি মনে করিয়া আবার ? এবার দিলজনকে গ্রেপ্তার করিয়া লইয়া যাইতে আসিয়াছেন নাকি ?” দেবেন্দ্রবিজয় খুব সংক্ষিপ্তভাবে বলিলেন, “না।” মনিরুদ্দীন কহিলেন, “না কেন ?” দেবেন্দ্রবিজয় বলিলেন, “আমি ত সেইদিনই আপনাকে বলিয়াছি, তাহার কথা আমার বিশ্বাস হয় নাই।--কেবল আপনাকে এই বিপদ হইতে রক্ষা করিবার জন্য দিলজান এরূপভাবে খুন স্বীকার করিয়াছে। তাহার ধারণা, আপনার দ্বারাই এই খুনী হইয়াছে।” মনিরুদ্দীন কহিলেন, “তাহার ধারণা যাহাই হউক।--আপনার ধারণা কি ?” দেবেন্দ্রবিজয় বলিলেন, “আপনি সম্পূর্ণ নির্দোষ।” ‘মনিরুদ্দীনু জিজ্ঞাসা করিলেন, “কিরূপে আপনি বুঝিতে পারিলেন, আমি সন্ধুত্বপূর্ণ নির্দোষ ?” দেবেন্দ্রবিজয় বলিলেন, “এখন আমি প্ৰকৃত হত্যাকারীর সন্ধান পাইয়াছি। আমি খুব সাহস করিয়া বলিতে পারি, নিশ্চয়ই তিনি স্থ জানকে খুন করিয়াছেন।” । ।