পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কালচক্র।

*ھی = سمجھیں۔ سب سمجھی " = *ہے۔

বস্ত্র পরিধানে তঁহার বাস্তুদেবতা গোপালজীকে লইয়া চলিলেন। পুত্রের শোকে দেবতার প্রতি শ্ৰদ্ধা তাহার হ্রাস হইয়াছে। তঁহাকে দেখিলে উন্মাদের অনেক লক্ষণ তঁহতে পরিলক্ষিত হয়। অগ্রহায়ণ মাসের শেষ-পশ্চিমাঞ্চলে বেশ শীত পড়িয়াছে। রবীন্দ্রের গাত্রে শীতবস্ত্ৰ নাই, BDBD BBDD DDDDB DBBBK DDSYiODDD BDDS DBBDB এদেশে রেলপথ ছিল না। রবীন্দ্ৰ পদব্রজে চলিয়াছেন, \, দিনের পর দিন যাইতেছে, রবীন্দ্রের গতি অপ্ৰতিহত ; সমস্ত দিন 5ाँ श्वJ८व् কখনও বৃক্ষতলে, কখনও গিরিগুহায় আশ্ৰয় গ্ৰহণ করিয়া রান্ধুিত্থাপন করিতেছেন। আহারের কোনও নিয়ম নাই,-যেখানে আহার্যপ্ৰাপ্তির উপায় সহজসাধ্য, সেখানে আহার করিতেছেন, নচেৎ অনাহারেই দিন কাটিয়া যায়। এখন তঁহাকে দেখিলে সহজে চিনিতে পারা যায় না। তেমন সুন্দর কান্তি আর নাই ; গৌরবর্ণ মস্যাবর্ণে পরিণত, কেশ রুক্ষ্ম, দেহ শীর্ণ, পরিধানে মলিন শত গ্ৰন্থিযুক্ত বস্ত্রখণ্ড । কখনও প্রশস্ত, কখনও সংকীর্ণ পথ, কখনও জলপথ, কখনও বা বনপথ অতিক্রম বরিয়া রবীন্দ্ৰনাথ চলিয়াছেন । পুণ্যভূমি ৬% কাশীধামে পৌঁছিয়া রবীন্দ্রনাথ প্রথমেই সংকল্প করিলেন যে, তাহার বাস্তুদেবতা গোপালজাকে পুণ্যতোয় ভাগীরথী-বক্ষে বিসর্জন দিবেন। সেই উদ্দেশ্যে তিনি মণি-কণিকার ঘাটে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। মনে নানাকপ চিন্তা—সে চিন্তার শেষ নাই! পথশ্রমে ক্লান্ত রবীন্দ্ৰনাথ গঙ্গার ঘাটে উপবেশন করিলেন। তখন সুন্ধ্যা ऐछेद्धी হইয়াছে। কাশীনাথ বিশ্বেশ্বরের মন্দিরের ও অন্যান্য 'দেব-মন্দিরের আরতির শঙ্খ ঘণ্টাধ্বনি শোনা যাইতেছে। কুত্ৰাপি সন্ন্যাসিগণের 8