পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অৰ্দ্ধোদয় যোগ। আমি আরও বিস্মিত হইয়া বলিলাম, ‘লীলা কে বৌ-দিদি’ ? “আমার মাসতুতো বোন ওরফে হবু-জা” “আমি বুঝতে পারলুম না,-বীে-দিদি—” “যাকে তুমি এনেছ গো, সেই লীলা, এখন আবার ন্যাকাপনা কচ্ছে কেন?” আমরা তোমাদের কথা সব শুনেছি। তুমি আর লীলার মামা বৈঠকখানায় বসে যা বলছিলে, মোক্ষদা বুড়ী সব শুনে এসে আমায় ব’লেছে।” লীলা ত তারকেশ্বরের হরিচরণ ঘোষের মেয়ে, হরিচরণ বাবু আমার ছোট মেশোমশায়,-সেবার কলেরা রোগে মেশোমশায় ও মাসীমা দুজনেই মারা যান” । বৌদিদির চোখের কোণে দুইটী মুক্ত দেখা দিল । আমি অবাক হইয়া দাড়াইয়া রহিলাম। অনতিবিলম্বে দাদা বামাচরণ বাবুকে বিদায় করিয়া অন্দরে আসিলেন, এব” ভঁহাকে দেখিয়া আমি দোতলায় আমার নিদিষ্ট পড়িবার ঘরে চলিয়া আসিলাম । পড়িবার ঘরে অসিয়া আকাশ পাতাল ভাবিতে লাগিলাম। সেই অৰ্দ্ধোদয়যোগে ত্ৰিবেণী যাত্রা হইতে সমস্ত ঘটনা একে একে মনোমধ্যে উদিত হইতে লাগিল। উন্মুক্ত গবাক্ষ দিয়া চাদের আলো আসিয়া টেবিলের উপর পড়িয়াছিল। টেবিলের উপর ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত পুস্তকাদির মধ্যে একখানি ফটাে ছিল,--নিতান্ত অন্যমনস্কভাবে আমি ফটোখানি তুলিয়া লইয়া নাড়াচাড়া করিতেছিলাম। সহসা সেই ফটোখানার উপর আমার দৃষ্টি পড়িল। নিৰ্ম্মল জ্যোৎস্নালোকে যতদূৱ দেখা সম্ভব, আমি নিবিষ্টমনে দেখিতে লাগিলাম। ফটোখানি লীলাৱ, DBDD BBDD DBDBBDDDBD DDD BD DBDuBBBB ui ii )RQ