পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিকাদষ্ট । হয়েছে, পায়ের উপর ভর দিয়ে দার্তুতি শিখেছে, এখন মায়ের দুঃখের কথা ওর ভোলবার সময়। এই জন্যই ত প্লোিস্ট্রর ছেলের ভরসা না কোরে যোগেশের ছেলেটাকে সারাদিন বুকে কোরে থাকি। কেন, জানো ? সে এখন শিশু, এখনও মানুষ হয়নি; সে এখন লোককে কাদায় না, বরং অপরকে কঁদতে দেখলে নিজে কেঁদে ফেলে। কেন কঁাদে, তা সে জানে না । তুমিও বৌমা, ছেলের ভরসা ক’রো না । ছেলে যতদিন ছেলে থাকে, ততদিন সে সরল ও মমতাপূর্ণ-আর মানুষ হ’লেই সে পর্য ।” এমন সময় “কত্তামা”—“কাত্তামা” বলিয়া আমার ভ্রাতুষ্পপুত্ৰ গোপাল ( যাকে নিতান্ত শিশু দেখিয়া আসিয়াছিলাম ) মা’র কাছে ছুটিয়া আসিল। মা তাহাকে বক্ষে তুলিয়া লইলেন। গোপাল বলিল —“কাকার কাছে যাবো ।” তদুত্তরে মা দুইহন্তে গোপালকে জড়াইয়া ধরিয়া বলিলেন,-“না দাদা, কাকার কাছে যেতে নেই-তুমি আমার কাছে থাক, চল তোমায় ভাল খেলনা দেবো।” এই কথা বলিয়া মা বীে দিদিবও হাত ধরিয়া টানিয়া লইয়া তথা হইতে প্ৰস্থান করিলেন যাইবার সময়ে কেবল উদাসীনয়নে আমার দিকে চাহিয়াছিলেন as DDB BB LDDD BB DD DBBD DBBDkD DDBD DBiD তখনকার কৰ্ত্তব্যটুকুও ভুলিয়া গেলাম। সজিনাতলায় একটা ভাঙ্গা মোড়া পড়িয়াছিল ; তাহাই টানিয়া লইয়া বসিয়া ভাবিতে লাগিলাম। সে স্নেহময়ী জননীর সমস্ত স্নেহটুকু ভোগ-দখল করিবার জন্য দুই ভা’য়ে কত ঝগড়া, কত মারামারি করিয়াছি; শুধু তাহাঁই নয়, বাস্তবিক যাহা Yvoc