পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৬

可同5函F1 রবীন্দ্ৰনাথ সেই শয্যায় উপবেশন করিলেন ; কিয়ৎক্ষণ স্থিরভাবে বসিয়া কি ভাবিলেন। তারপর একটী দীর্ঘনিশ্বাস ত্যাগ করিয়া বলিয়া উঠিলেন, —“গোপালজি। এখনও দীনের প্রতি প্ৰসন্ন হলেন না প্ৰভু ! বুঝতে পাচ্ছি, এজীবনে আর তোমার করুণালাভে সক্ষম হব না। তবে আর বৃথা এ দেহভার বহনে লাভ কি ? আজ তিনদিন অনাহারে আছি, তবুও তোমার দয়া হ’লনা! জীৰ্ণশীর্ণ অনাহারক্লিষ্ট দেহে প্ৰাণ আমার কতক্ষণ থাকবে ? যাক -এইভাবে যতক্ষণ যায় যাক ! এখন মৃত্যুই আমার প্রকৃত শান্তি। মৃত্যু! তুমিও সময় বুঝে নিষ্ঠুর হলে ? সুকুমার শিশুকে স্নাদ কৰ্ত্তে ত তোমার খুব ঔৎসুক্য দেখতে পাই ; সংসার-তাপে তাপিত জরাজীর্ণ বৃদ্ধের প্রতি এত নিৰ্দয় কেন ? রবীন্দ্ৰেবি দুই চক্ষু দিয়া প্ৰাবৃটের বারিধারার ন্যায় অবিরত অশ্রু বিগলিত হইতে লাগিল। তঁহার আর दा७ निश्श्रखि श्ल ना । এইরূপে কিয়ৎক্ষণ অতিবাহিত হইল, রবীন্দ্ৰনাথ আবার উঠিলেন। যে পথে অরণ্যে প্রবিষ্ট হইয়াছিলেন, সেই পথ ধরিয়া চলিলেন। কিয়দার যাইতে না যাইতে সহসা তঁহার পৃষ্ঠদেশে কাহার হস্ত স্পৰ্শিত হওয়ায় র্তাহার গমনে বাধা পড়িল ;-তিনি পশ্চাৎ ফিরিয়া চাহিলেন,--যাহা দেখিলেন তাহাতে র্তাহার শিরায় শিরায় এক অপূর্ব তাড়িতস্রোত ছুটিল। দেখিলেন, এক পূর্ণযৌবনা, আলুলায়িতকেশী, গৈরিকবসনা, অনিন্দ্যসুন্দরী ভৈরবী-মূৰ্ত্তি! তীহাকে দেখিলে মনে হয়, যেন মা ভবানী অনুরধ্বংসকারী মহাশূলহন্তে ভৈরবীমূৰ্ত্তিতে সম্মুখে দণ্ডায়মান । রবীন্দ্রনাথ কিয়ৎক্ষণ কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইয়া দণ্ডায়মান রহিলেন। পরে ভক্তিগদগদাচিত্তে ভৈরবীর DBBDB SgBBD DBBS DBBBS DDDDD SS MBBDDYSSiDD [ v