পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কালচত্ৰক । - perwrasrw^-ar. Y wla".1^/~4 স্তন্ধ নিশীথ-রাত্রে জঙ্গল অতিক্ৰম করিতে করিতে সীমান্তে একটা পুরাতন ভগ্ন অট্টালিকা তাহার নেত্রপথে পতিত হইল। তিনি সেই দিকে চলিলেন । কিয়দার অগ্রসর হইলে cनरे জীর্ণ অট্টালিকামধ্যে একটী ক্ষুদ্র আলোকের ক্ষীণরশ্মি তাহার নয়নগোচর হইল। রবীন্দ্র সেই আলোক লক্ষ্য করিয়া চলিতে লাগিলেন । অনতিকালমধ্যে তিনি সেই ভগ্ন অট্টালিকার সমীপবৰ্ত্তী হইলেন। দূর হইতে ৰে আলোকটী তাহার দৃষ্টিগোচর হইতেছিল, নিকটে আসিয়া সে আলোকটী দেখিতে না পাইয়া রবীন্দ্ৰনাথ বিস্মিত হইলেন। সহসা যামিনীর গাঢ় নিস্তব্ধতা ভঙ্গ করিয়া কোমল-কামিনী-কণ্ঠনিঃসৃত মধুর-সঙ্গীতলতরী সেই জনশূন্য অরণ্যভূমি প্ৰতিধ্বনিত করিয়া রবীন্দ্রনাথের বিস্ময় দ্বিগুণিত করিয়া তুলিল। মধুর কণ্ঠস্বর উচ্চ হইতে ক্ৰমশঃ উচ্চতর হইয়া পরিশেষে BB BS i DDDSBB BDDB BDB DBDDSDBDB DDD S DDBDB vefatosa “নীরব ধরণী, নীরব যামিনী, কেন কুলুধ্বনি তটিনী গাও? কি বেদনা বল তোমার হৃদয়ে, কাহার লাগিয়ে ছুটিয়ে যাও ? অঙ্গেতে মাখিলে স্নিগ্ধ জোছনা যাবে কি বেদনা বলনা বলনা ? আমি প্ৰবাহিনী জনম-দুখিনী, আমা’পানে ব্যারেক ফিরিয়া চাও । ৩৭ ]