পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कॉकbe । মৃত্যুই আমার বাঞ্ছনীয়।-এতদিন আমার ধারণা ছিল, তুমি আমায় ভালবাস ; এখন দেখছি আমার সেটা ভ্ৰম । তুমি বীরত্বাভিমানী, ভালবাসা তোমার হৃদয়ে স্থান পায় না।” মেহেরউন্নিসা থামিলেন। মহম্মদ স্থির নিশ্চল কাষ্ঠ-পুত্তলিকার ন্যায় দণ্ডায়মান। তিনি ভাবিতেছেন, যেন কোন অজানিত স্বপ্নরাজ্যে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছেন । তবে কি সত্যই মেহেরউন্নিসা তঁহাকে ভালবাসেন ? তা” षट्ठिं रुङ्ग তাহা হইলে মহম্মদ আজ গুরুতর অপরাধী। মহম্মদ নিরুত্তর । মেহেরউল্লিস। আবার বলিলেন, “মহম্মদ” ! সঙ্গে সঙ্গে প্ৰাণোন্মাদকারী কটাক্ষ । মহম্মদ আত্মহারা হইলেন। ক্ৰোধ অভিমান সব ভাসিয়া গোল-জড়িতভাষায় বলিলেন ‘বাদসাজাদি, আমায় ক্ষমা করুন।” মেহেরউন্নিসা বুঝিলেন, ঔষধ ধরিয়াছে। মধুৱবচনে কহিলেন “সুখী হ’লাম মহম্মদ ! আগ্ৰে আমায় বিপন্মুক্ত কর, পরে আশাতীত পুরস্কার পাবে।” আবার কটাক্ষী! মহম্মদ যেন বাহ্যজ্ঞানশূন্য! বলিলেন“অন্য পুরস্কারে প্রয়োজন নাই। সম্রাট নিন্দিনী, আগে কাৰ্য্যোদ্ধার করি। 寸两外可可怀可可一C丐f可可一” মহম্মদের কথা বাধিয়া গেল। মেহের বুঝিলেন এবং আর একটী কটাক্ষবাণ হানিয়া মৃদুহাম্ভ করিলেন ; সঙ্গে সঙ্গে মহম্মদের শিরায় শিরায় বিদ্যুৎ ছুটিল। মৌনং সন্মতিলক্ষণং বুঝিয়া মহম্মদ কক্ষ হইতে নিম্ৰান্ত श्cलन । ঠিক সন্ধ্যার সময় মেহেরউন্নিসা জগৎসিংহ ও মহম্মদ মির্জাকে ডাকিয়া বলিলেন- “কুড়িজন বাছা বাছ সৈনিক লইয়া প্ৰস্তুত থাকিও-ত্রিবেণীর জঙ্গলে যেতে হবে। আটটার সময় ঘোড়া আসবে। es