পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৪

Stets a-a-ra rasaaaaaa' হইয়া অধিকাংশ দস্ল্য নিহত হইল এবং দুই জন পলায়ন করিয়া আত্মরক্ষা কবিল, সর্দার বন্দী হইল। সহসা আর এক অভাবনীয় কাণ্ড ংঘটিত হইল। একজন সুন্দরকান্তি অশ্বারোহী যুবক রবীন্দ্রনাথকে মুক্তকরণোদেশে যেমন অর্থ হইতে অবতরণ করিবেন, অমনি সেই অশ্বারোহী সৈনিকদলের মধ্য হইতে একজন মুসলমান সৈনিক কর্তৃক নিক্ষিপ্ত একটা বৰ্শ আসিয়া তাহার বামপদ ভেদ করিয়া অশ্বদেহে বিঁধিয়া গেল। ‘মহম্মদ ! কি সৰ্ব্বনাশ কল্লেী-মজন্মাদ ! কি সর্বনাশ কল্পে” বলিতে বলিতে এক অশ্বারূঢ়া রমণী সেই আহত যুবকের নিকট দৌড়িয় আসিলেন। “কাফের খুব বেঁচে গেছে—সাহােজাদি,-এত প্ৰবঞ্চনা ! এরূপে মৰ্ম্মে আঘাত করা অপেক্ষা মৃত্যুদণ্ড ভাল ছিল—”। মহম্মদ আরও কি বলিতে যাইতেছিলেন, কিন্তু সমাটি-নন্দিনী মেহেরউন্নিসার মূৰ্ত্তি দেখিয়া সহসা থামিয়া গেলেন। মেহের রোষকষায়িতলোচনে একবার মাত্ৰ মহম্মদের দিকে চাহিয়া ক্ষিপ্ৰহস্তে আহত যুবককে স্বীয় অঙ্কে শয়ন করাইয়া নিজের ওড়না দ্বারা ক্ষতমুখ উত্তমরূপে বাধিয় দিলেন, এবং সরমা ও রবীন্দ্রনাথকে মুক্ত করিবার জন্য কতিপয় সৈনিককে আদেশ করিলেন। যথাকলে উভয়ের সংজ্ঞাপৃষ্ঠ দেহ সাহােজাদীর সম্মুখে নীত হইলে BBB DBBD DDDDDS SLLS0 BDD DS BBDDD DBT BBD করিলেন। পরে মেহেরউন্নিসা মহম্মদকে ডাকিলেন ; কিন্তু মহম্মদ নির্বক নিষ্পন্দ হইয়া পূর্বের ন্যায় দণ্ডায়মান রহিলেন। সাহােজাদী নরপি ডাকিলেন-কোন উত্তর নাই। তখন মেহেরউন্নিসা ক্রুদ্ধ হইলেন,-গঞ্জীরভাবে জগৎ সিংহকে বলিলেন, “ কুমার! অবাধ پوه]