পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/২১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'、ツイ ਲ নাহিক রাও, স্কুল করিলেক গাও, ' . নিকটে ছাড়িল নিজ ফণা। বিজয় গুপ্ত বিরচিত, শুনিবারে সুললিত, /* বিস্মিত হইল সৰ্ব্বজন৷ 赣 লক্ষীন্দরকে দংশন। বিযেতে ব্যাপিল কালী পূর্ণিত বিকট। বজফণা ধরি যায় লিখাষ্টর নিকট ৷ মনে মনে চিন্তে কালী কি হবে উপায়। অশুভের চিহ্ন নাই লক্ষ্মীন্দরের গায়৷ কালীর কথা শুনি হইল দৈববাণী। বাসরে থাকিয় তাহা শুনিলেক নাগিনী৷ প্ৰদীপের তৈল মাখি, ললাটোতে দেও দেখি, তবে লক্ষ্মী ছাড়িবে উহার। শুনিয়া আকাশবাণী, विक्षोंऊि मांकिनी, দীপ তৈল দিলা লখাইর গায়। লোহার বাসর ঘরে, नांकिनी भिक्षा, সানন্দে বিজয় গুপ্ত গায়। মনে বিষাদ ভাবে মোরে কি হইল । আপনার অঙ্গে মাখে প্ৰদীপের তৈল ৷ শরীরের অশুভ চিহ্ন ততক্ষণে হইল। লখাইর আঙ্গুলো মাখায় প্ৰদীপের তৈল ৷ ডান ধার হইতে নাগিনী বাম দিকে যায়। লক্ষ্মীন্দরের চরণ পড়ে কালীনাগের গায়। নাগ বলে ব্ৰহ্মা বিষ্ণু তোমরা হও সাক্ষী। চান্দ বাণিয়ার পুত্র কেন মোরে মারে লাথি এবার সহিলাম। আমি ধৰ্ম্ম উদ্দেশিয়া । আরবার ড়িলে চরণ যাইব দংশিয়া ৷ বিধির নিয়ম কীভু খণ্ডান না যায়। আর বার পড়ে চরণ নাগিনীর গায় ৷ পদ্মাপুরাণ। এবার এড়িলাম আমি সুন্দর দেখিয়া । আরবার পড়িলে চরণ যাইব দংশিয়া৷ ” শিয়ার হইতে নাগিনী পৈথানৈতে (১) যায়,- আরবার চরণ পড়ে নাগিনীর গায় ৷ দয়াভাবে নাগিনী বুজিল হই আঁখি । মনে মনে নাগিনী দেবতা করে সাক্ষী ৷ যোড়হস্তে বলে নাগ শুনহ গোসাঞি । পদ্মার বোলে কামড়াই মোর দোষ নাই ॥- এতেক বলিয়া মনে করে ধড়ফড় । কেনুয়া আঙ্গুলো মারে বীজ কামড়৷ কামড় লইয়া কালী বলে বিষ বিষ। ঘা মুখে ওলাইল কালকূট বিষ ॥ বাজ সমান যেন নাগিনীর ঘাও ৷ উহু উহু করিয়া লখাই ঝাটে তোলে গাও ৷ ঘায়ের বেদনায় লখাই চারিদিকে চায় । আঙ্গলে কামড় দিয়া নাগিনী পলায় ৷ সম্বর পলায় কালী ভয়ে প্ৰাণ ফাটে। ধর ধর বলি লখাই ধড়ফড় উঠে৷ পবনের গতি হেন নাগিনীর তেজ । সত্বর বাহিরে গেল। ঘরে রহিল লেজ ॥ ২ লেজ ধরিয়া লখাই করে টানাটানি । ধরিয়া রাখিতে নারে প্রখর নাগিনী ৷ রাখিতে না পারে নাগ পলাইল ঝাটে । নরসিং কাটারি দিয়া নাগিনীর লেজ কাটে ! অষ্ট আঙ্গল লেজ কাটিয়া রাখিল । সত্বর গমনে কালী পদ্মার স্থানে গেল ৷ লেজ কাটা গেল কালী বড় পাইল ব্যথা । পদ্মার গোচরে গিয়া কহে সকল কথা ॥ যোড়হস্তে কহে কথা পদ্মার গোচর। তোমার প্রসাদে মাতা দংশি লক্ষ্মীন্দর ৷ ” পৈখান-পায়ের দিকে।