পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९०२ *, कभी ईब्रिक्ख, बनना छँक मझाग्नु । छांद्र अश्व, শ্ৰীপুরুষোত্তমে গায়। কোথায় যাও লে আমার নন্দদুলাল। ( ধুয়া ) তোমারে বিদায় দিয়া খাড়া হইয়া চাই । মা বলিয়৷ কে ডাকিবে হেন লক্ষ্য নাই ॥ ভূমিতে পড়িয়া চান্দ বহে গড়াগড়ি। বিষাদ ভাবিয়া কান্দে সোনেক সুন্দরী। শোকাকুলি হইয়া সবে রহিলা ঘর। DDL0YLSBYSDBBD TkDDDY বেহুল বলে হরি হরি জগতের পতি । তুমি বিনে আঁভাগিনীর আর নাহি গতি ৷ সৃজনে সৃজন তুমি পালনে পালন। প্ৰলয়ে সংহার তুমি দেব নারায়ণ ॥ প্ৰজার কারণে তুমি গুণে অলিম্বিত । সংসারের পাপ পুণ্য তোমার বিদিত। জন্ম জন্মে। যদি মুই পূজিনু শঙ্কর। শত জন্মের পতি যেন হয় লক্ষ্মীন্দর ৷ স্বপনেতে নাহি জানি অন্য পুরুষ। বিনা বায় বিনা বাইছে চলুক কলার মাজুষ । কি ক্ষণে দেখিলাম মুই মুক্ত সরোবরে। ঘরে গিয়া অভাগিনী পাসরিতে নারে ৷ এতেক বলিয়া বেহুল হেঁট করে মাথা । অন্তরীক্ষ হইতে দেখে সকল দেবতা ৷ বিষম তরঙ্গে পড়ি চারিদিকে চাই। এ সময়ে রক্ষা করে হেন বন্ধু নাই। গা তোল গা তোল প্ৰভু কত নিদ্রা যাও। নদী হিল্লোল বড় চক্ষু মেলি চাও ৷ লাচারীর ছন্দ, পদ্মাপুরাণ छब्रियू किश्बू, সকল দেবের পদে করে নমস্কার । অসময়েব কালে মোরে করিবা উদ্ধার’। সকল দেবের পায় এই চাহি বর। জন্ম জন্মান্তরে না হই পরের কুল্পর ॥ শিশুকাল হইতে, পূজি দেবী বিষহরী। নাগরথে চড়ি দেবী গেলা তাড়াতাড়ি । ভক্তবৎসল দেবী ত্ৰিভুবনের সার। বেহুলার মাজুষে আসি ধরিলা কাণ্ডার। যে পদ্মা করিল মোর এত অবস্থা । তাহা হইতে ভাল হইবে এই সত্য কথা ৷ গাঙ্গরীর কুলে কুণ্ড করিয়া তখন। পতি সঙ্গে মনোরিঙ্গে করিল গমন ৷ অন্তরে চিন্তিত বেহুলা করিল যুকতি । অন্তরীক্ষে থাকি তাহা শুনে পদ্মাবতী ৷ পদ্মাবতী বলে বেহুলা কেন অভরসা । কাণ্ডার ধরিয়াছি আমি আপনে মনসা ৷ আমার সম্মুখে তুমি ভয় কর মিছা । যথা তথা বাও ভুরা যথা তোমার ইচ্ছা ॥ সমুদ্র মাঝারে তুমি যদি পাও ভয়। উদ্ধারিয়া আনিব আমি বিপদ সময় ৷ পদ্মার বচনে বেহুলার রোমাঞ্চিত গাও । যোড় হাত করি বলে শুন দেবী মাও ৷ ভক্তি করি পূজিলাম আমি শিশুকাল হইতে उांशद्ध छे5िऊ कल जिला शत्ड झांड ! কাল বিবাহের উৎসবে গেলাম চম্পক নগরী অদ্য মরা স্বামী কোলে লইয়া ভাসি। আমি ৷ তোমার সেবা করি আমি হারাইলাম সকল তোমার কিছু দোষ নাই আমার কৰ্ম্মফল ৷