RR A সাহের কুমারী বেহুলা নানা বুদ্ধি রাখে। অষ্টনাগাছাড়িয়া দিল একে একে ৷ নাগ ছাড়িয়া দিল যদি মনে লাগে তাপ । চিত্তের দুঃখেতে বেহুলা নাগে দিল শাপ ॥ নাগজাতি হইয়া যার দন্তে বিষ বৈসে। মনুষ্য দংশিলে যেন তার লেজ খসে ৷ ধোপাবীর ঘাট । ভাসিতে ভাসিতে ভুৱা চলিল। তখন। ধোপাকীর ঘাটে গিয়া দিল দরশন ॥ মাংস পচিয়া লখাইর পৃষ ভাসে সোতে । তবু বেহুল লগাইরে না ছাড়ে কোন মতে বেহুলা করুণা করে দুঃখ লাগে বৈরী। সংবাদ পড়িল নাইন বলরে লাচারী ॥ ওরে মোর কি হইল কি হইল প্রভুর রে। ( ধুয়া ) १iहकरठ विकछे करद्र, নিকটে বনাইতে নারে, কেমনে লহব আমি ধুইয়া। আঙ্গুল দিলান টান, श्मश् छेन्न श्र्न्न शृन, ঋবলে খাবলে লহিয়া ধুইয়া ৷ সোণার হরপা ভরি, 7 রাখি ‘অস্থি যত্ন করি, कछद्म नक्षcन bईि gथि । হরপ্নায় রাখি অস্থি, চাপা তলায় রাখে পুতি, বেহুলা কঁান্দো উচ্চৈঃস্বরে। বিজয় গুপ্ত বলে সার, বেহুলা হছিয়া পারি, ईां9ि यांश cनडांद्र भनि ॥ অভাগিনী কার মুখ চাহিবে । ( ধুয়া ) দেবের বস্ত্র কাচে নেতা আর নাহি মতি। কুলে বস্ত্ৰ মেলে তার পুত্র ধনপতি৷
- pri*is* i
পুকুরেতে বস্ত্ৰ ধোয় ধোপার কুমারী। সেই পুকুরেতে নামে সাহের কুমারী ॥ বস্ত্ৰ ধৌত করে নেতা হরিষ অন্তরে। ডুব দিয়া বেহুল গিয়া তার পায় ধরে ॥ পায়ে ধরিচে বেহুল চিত্ত নহে স্থির । উচ্চৈঃস্বরে ডাকে নেতা কুম্ভীর কুম্ভীর ॥ শুনিয়া নেতার কথা আথেবাথে চলি । হস্তেতে নেতার ধরি আনিলেক তুলি৷ বেহুলা দেখি ধনপতি অস্থির হৈয়া । জল কন্যা পাইলাম মাগো আমি করব বিয়া নেতা বলে আরে পুত্ৰ তোর বুদ্ধি কি। জল কন্যা নহে এই আমার বুইনবী ৷ নেতা বলে বেহুলা তুমি না চিন্তিও আর । আজি কালি হবে তোমার দুঃখের উদ্ধার ॥ আমি থাকিতে তোমার কিসের অভরসা । আমি জীয়াইব লখাই না দেন মনসা ৷ আগ্ৰে চলি যাও তুমি দেবের সমাজ । শিব দেখিতে তোমার সিদ্ধ হবে কাজ । এতেক বলিয়া নেতা ঘরে যায় বাটে । একেশ্বরী বেহুলা রহে ধোপানীর ঘাটে ৷ শোকে উপবাসে বেহুলার শরীর জর্জর । ঘাটে পুতিয়া থুইল লখাইর পাঁজর ॥ সাত পােচ মনে বেহুল চিন্তিয়া উপায়। ধোপানীর ঘাট হইতে রাজ ঘাটে যায় ৷ চারিভিতে চাহে বেহুল রাজ ঘাটে বসি । আসিল ভরিতে জল মনসার দাসী ৷ লীলাবতী দাসী তার সবার প্রধান । তার জল দিয়া পদ্মা নিত্য করে সুন্নান ৷ সুবৰ্ণ-কলসী ভরি থুইল নিয়া জল । স্নান করিতে দাসী নামিল সকল ৷ সুদান করিবারে দাসী নামে সারি সারি। কলসী করিল বন্ধ সাহের কুমারী।
