পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/২৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তীরে উঠি কুম্ভ ধরি করে কানাকানি । লাড়িতে না পারে কুম্ভ করে টানাটানি ॥ কলে চলিয়া যায় কক্ষেতে কলসী । বপাকে ঠেকিয়া রৈল লীলাবতী দাসী ॥ চান্দে লীলাবতী দাসী শিরে দিয়া হাত । কান কথা কব গিয়া মনসার সাক্ষাৎ ॥ ীিলার ক্ৰন্দন শুনি বেহুল ভাবে মনে । স্তকে তুলিয়া কুম্ভ দিল ততক্ষণে ॥ |ানা গুণবতী হয় সাহের কুমারী। চলসীর মধ্যে দিল হাতের অঙ্গরী | দ্মা বলে লীলাবতী কহ ৩জি লাজ । সাহার অঙ্গুলী এই কলসীর মাঝ ॥ কাপ পরিহার দেবী কহিব সকল । সীগণ লইয়া ভৱি৩ে গেলাম জল ৷ দল ভরি রাখিলাম। কলসী সারি সারি । থায় দেখিলাম কন্যা পরম সুন্দরী ॥ নুমানে বুঝি হবে বড়র ঝিয়ারী। দই বুঝি রাখে কুম্ভে মাণিক্য অঙ্গুরী ৷ নিয়া লীলার কথা ভাবে সাত পাঁচ । বহুলার অঙ্গুরী এই হবে বুঝি সাচ | বহুল বলে দাসী মোর কথা রাখা। Iাজি আমি কাপড় কাৰ্চি তুমি ঘরে থাক তেক বলিয়া বস্ত্র কাচে একে একে । {াইট করিয়া তাহে পদ্মফুল লিখে ৷ নসার পরিধান বস্ত্ৰ হয় বহুমূল। হাতে সুন্দর অতি লিখে পদ্মফুল৷ {াপানীর ঘরে রহে বেহুলাসুন্দরী । স্ত্ৰ লইয়া গেল তথা ধোপার কুমারী। मन्म ८शथिच्न °ा छfgद भtन भन्म । দ্মফুল বসনে লিখিল কোন জন ৷ মতা বলে পদ্মাবতী মোরে বল কি । র হইতে আসিয়াছে মোর বুইনঝী ॥! °41 R আমা রইতে হয় তার উপাধি গুণ । শত শত বস্ত্ৰ ধােবা বিনা ক্ষার চুণ ॥ ৮ পদ্মাবতী বলে নেতা বুঝিলাম সকল । আমারে ভাণ্ডিতে তুমি পাতিয়াছ ছল । , দূরে ঘোচ নেতা তুই হেথা হ’তে চল । অন্যজন হইলে এখনি দিতাম ফল ৷ মুই অপমান প্লাই নাহি তোর তাপ । দুঃখ পাইয়া মিছা সে পূজিলাম কোলসাপ ॥. পদ্মার বদন শুনি হৃদয় বিষাল । আমি বড় দুষ্ট হই তুমি বড় ভাল ৷ বাপের কাছে সত্য করি আনিয়াছ যারে । মোর ঘরে বাসা দিতে মানা কর তারে । , শিশু হৈতে যেই বেহুলা পূজে পদ্মাবতী। সাজো হইল রাড়ী না হৈল বাসি রাতি ৷ এতেক বলিয়া নেতা চলিল ঘরেতে । রহ রহ বলিয়া তারে পদ্ম ধরে হাতে পদ্মা বলে কোপ ছাড় কাছে বৈস নেতা । এক বোল বলিতে কেন আইসে আর কথা ॥ সৰ্ব্বলোকে বলে তুমি, বুদ্ধিতে আগলি । বুদ্ধিমতি হৈয়া মোরে কেন এত বলি ৷ কোথায় রহিছে। বেহুলা কহ মোর ঠাই। আগে পরিপাটী করি শেষে জীয়াব লগ্নাই ৷ নেতা তুমি ঘরে চল কোপ পরিহর । তোমার ঘর হইতে গিয়া বেহুলাকে বাহির কর পদ্মার নিষ্ঠুর বাক্যে নেতার তারাস। 畿 বেহুলাকে ডাকতে চলে আপন আবাস ॥ " নেতা বলে বেহুলা কেন আইলা৷ মোর ঘর। दिळाश न कष्ट्र वळुळे फ्रव्लश ग्नरुद्र ॥ যত যত কথা ছিল, কহিতে নাই ফল । মোর ঘর হইতে বেহুল। আর ঘরে চল ৷ এত দুঃখ পাইয়া আসিলা সমুদ্রের পার। পদ্মা হইতে নাহি তোমার স্বামীর উদ্ধার ॥