পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/২৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লখাইর গায়ে হাত দিয়া মূলমন্ত্র জপে । বজচাপড় মারে লক্ষ্মীন্দরের বুকে ॥ চাপড় ছাড়িয়া পদ্মা বলে হরি হরি। গুরু গুরু স্মরিয়া স্মরিল ধন্বন্তরি } বিজয় গুপ্ত বলে পদ্মা মানি পরিহার । মন্ত্রছলে বলি কিছু সরস পয়ার ॥ S får afiš C লখাইর শরীরে বিষ নাইরে। ( ধুয়া ।) ধ্যানেতে বসিলা পদ্মা তক্ষকের মাতা। বাম পাশে বসিলেন ধোপাকী নেতা ৷ ডাইনে ধবল নদী বামে গঙ্গাদেবী । পদ্মাবতী মন্ত্র পড়ে শিবের পদ ভাবি ৷ 'আরে কালকূট বিষ তোর নাম নাই । অমৃত মস্থনে তোরে সৃজিল গোসাঞি ৷ কাজল বরণ বিষ চলে ঘন পাকে । • গাঙ্গের কুলে থাকিয়া ধােপাকী ডাকে । কাজল বরণ বিষ কোমল শরীর । হের আস ডাকে তোরে গরুড় মহাবীর ॥ ক্ষীর-নদী সাগরে জালিয়া দিল খোঁও ! বিষ খাইয়া ঢলিয়াছিল ঈশ্বর মহাদে ও ৷ ধোপান্ধীর মন্ত্রবলে ধন্বন্তরি শিব । পদ্মার স্মরণে ঘামুখে আয় কালকূট বিষ ॥ ধোপাকী কাপড় কাচে গাঙ্গে ভাটা থাকে। ঘামুখে আয় বিষ বিষহরী ডাকে। গোসাঞি গেল পুষ্পবাড়ী দেবী রহিল শুইয়া তিন দিনের ঘাখানি হৈয়া গেল। কুইয়া ৷ রক্ত পড়ে পুযি পড়ে পানী। ওলা কালকূট বিষ আদ্যের কাহিনী৷ গাঙ্গের কিনারা দিয়া বাহিয়া গেছে লতা । পদ্মাবতী মৎস্য মারে, বাজে ধরে নেতা ৷ কুলে থাকি ধোপাৰী হাসি গড়ি যায়। ধনন্তরির আজ্ঞায় বিষ, ঘা মুখে আয় ৷ ক্ষীর-সিন্ধুজলে আছে ডােমুনীর ঘর। শিবের স্মরণে বিষ ঘামুখে মর ॥ " BD DBBY DBBDDS DDD S0DBBY BYS শিবের বাপে ঝী ষ্টেণহে যায় সঙ্গ ॥ ইহা শুনিয়া কঁকার হইয়া গেল বিষ । ক্ষয় যা ভস্ম যা কালকূট বিষ ॥ " মন চলিতে পবন চলে বিষ চলে বায়ে । লক্ষীন্দর ঢলিয়াছে কালবিষের ঘায়ে ৷ শিবের চরণ ধরি পদ্মা যুড়িলেক ধ্যান । বুকে হাত দিয়া পদ্মা জপে মহাজ্ঞান ৷ ধোপাঝীর মহাজ্ঞান চারি যুগে জাগে । খস ছিল যত অস্থি সংযোগে সংযোগে এক অক্ষর মন্ত্র পদ্ম জপে ধীরে ধীনে । অমৃতকুণ্ডের জল দিয়া সৃজিল শরীর ॥ খণ্ডবিয়নীর জলে অমৃতকুণ্ডের ঝড়া। যাহা পরশিল্পে উঠে ছয় মাসের মড়া ॥ দেবগণ বলে পদ্মা তুমি বিষ্ণু অংশ। অস্থির উপরে লখাইর উপজিল মাংস ৷ শিব বলে পদ্মাবতী করিলা বড় কৰ্ম্ম । মাংসের উপরে লখাইর হইল চৰ্ম্ম৷ কাহার শকতি বুঝিতে পারে দেবতার গ তান্ত পা মুণ্ড হইল কৰ্ণ চক্ষু দৃক অতি সুলসিত হইল। চৰ্ম্মের উপরে লখাষ্টর হইণে রোমাবলি । সুন্দর অধর ওষ্ঠ বদন অতুল। भानिक निन्दा० श्डेल 6यन डिलकूल ॥ মন্ত্রবলে পদ্মাবতী রক্ত পায় বিশেষ । চামর জিনিয়া লখাইর হইল কেশ ৷ চন্দ্ৰ জিনিয়া মুখ অধিক উজ্জল । খঞ্জন জিনিয়া চক্ষু অধিক নিৰ্ম্মল ৷ অপূর্ব সুন্দর হইল শরীর গঠন। পুরুষের লক্ষণ হইল সবার বিদ্যমান।