পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বুড়া বয়সে অপযশ ঘরে নাহি ভাত । আপন পুষিতে ‘নার ত্ৰিজগতের নাথ ৷ তোমার চরিত্রে প্রাণ পোড়েকহিতেষুদ্রানি নাই । সাধ নাই। আর গৃহবাসে হের আমি যাই ৷ , খল চরিত্রে সকল ভণ্ডুল কাৰ্য্যে ঠেকিলে এবে। কহিয়া দিন সকল কথা শুনিয়া হাসিবে দেবে৷ আগলি দিঘল পলিয়া দেবী ঘরে যান্টতে সাজে। শুনিয়া কাতৰ হঠল। শির্ব প্ৰাও না আসে লাজে৷ সরস রচিল বিজয় গুপ্ত মধুর স্বরে কবি । খেয়াঘাটে নাও থুইয়া আকাশে উঠে দেবী ৷ নিজ ঘরে চলিয়া তখন গেলা দেবী । সৰ্ব্বশ মনে বিজয় গুপ্ত দেবীর পদে সেবি ৷ SBD SuDuKDS JJJ KDtD BBSDD SS শঙ্কর ভৎসিয়া ঘরে গেল। দেবী মহামায়া । ( ধুয়া ) চারিদিকে চাহে শিব ব্যাকুল হইয়া চিত । হেন অপকৰ্ম্ম করিলাম চণ্ডির বিদিত। কোপে আগলি দেবী পাছে নাহি দয়া । দেবের সভায় এসব কথা দিবেক কহিয়া ! ভাবিয়া চিন্তিয়া শিব স্থির কার মন । বলদ উপরে শিল চড়িল তখন ৷ এক দৃষ্টি মহাদেব চাহে ঘন ঘন ! পুষ্ঠেতে পুষ্পের সাজী চলিলা তখন ৷ পরম কৌতুকে শিব রহিতলা এক কাছে { বুষের গায় হাত দিয়া বলে আছে আছে ৷ কান্ধের উত্তর দিয়া গায় দিল বা ও । পদ্মারে জিজ্ঞাসা করে কি করি গো মা ও ৷ মনের হৱিযে হাসে দেব চড়ামণি । উচ্চৈঃস্বরে ডাকে শিস খেয়ানী খেয়ানী ৷ শিব দেখি ডোমনি করে নমস্কার } খেয়া নাও পাতিয়া শিবের করে পাৱ ৷ KD DBD DKYYY DS DBD SDD S বৃষের পৃষ্ঠ চড়িয়া গেলেন বারাণসী ৷ পদ্মাপুরাণ । বিজয় গুপ্ত রচে পুথি মনসার বর । পদ্মাবতীর জন্মপালা এখানে সোসার ॥৭ বচাইর বাড়ীর পূজা । আনন্দে চলিয়া যায় রে ; (, ধুৰ্য্যা ) পার হয়ে মহাদেব আনন্দিত মন । । বুধে চড়ি গেল শিব বিচাষ্টির ভবন ৷ বচাইর ভবনে শিব পদ্মা গেল থুইয়া । উভহাতে ফুলেব সাজি এড়িল তুলিয়া ॥ মণিকর্ণিকার ঘাটে গেলেন চলিয়া । আনন্দো চলিয়া যান হাবষিত হইয়া ৷ মণিকর্ণিকার ঘাটে সুন্নান করে হর । হাল চাষিয়া বচাই চলিয়া আইল ঘর । দুই প্ৰহরের কালে হাল ছাড়িয়া দিয়া । শ্ৰমযুক্ত হইয়া মণ্ডপে বসে গিয়া ৷ দেখিল ফুলের সাজা মণ্ডপে উঠিয়া । মায়ের ঠাই বচাই জিজ্ঞাসা করে গিয়া ৷ পুপ রাখি মহাদেব গিয়াছেন চলিয়া । তিনি যে মণ্ডপের মধ্যে বসিলেন গিয়া ৷ মহাদেবের কথা শুনি আনন্দিত মন । চাল হইতে ফুলের সাজী নামাল তখন ॥ লামাইয়া ফুলের সাজী ফেলিল ঢাকন। পৃপ মধ্যে দিব্য কন্যা দেখিল তখন ॥ নাচিতে লাগিল বচাই হঠাতে তালি দিয়া । মহাদেব জানে আমি নাহি করি বিয়া ॥ পরম সুন্দরী কন্যা দিয়াছেন আনিয়া । বিবাহ করিব আমি সজ্জ কর গিয়া ॥ পদ্মা বলে হরি হরি অদৃষ্টের ফল । বাপে আনি খৃষ্টল, বচাই হ’ল বর ॥ কি করিব পেকাথা যাব না দেখি নিস্তার । আপনার বিক্রম বিনা না দেখি উদ্ধার ॥