পাতা:পদ্মপুরাণ - বিজয় গুপ্ত.pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भनगाभशा । R চণ্ডীর চৈতন্য। দিননাথ কিনা হইল মোরে। ( ধুয়া ) কাতার স্বরে কানোিদ শিব মনে লাগে ব্যাথা । নারদ বলে মামা শুন মোর কথা ৷ মিছা ক্ৰন্দনে আর কিছু নাহি কাজ । স্ত্রী লাগি কান্দ মামা মুখে নাহি লাজ ৷ অচেতন হইল চণ্ডী তুমি কান্দ কিসে।। শতেক কান্দনে আর চণ্ডীকা না আইসে ৷ বিমৰ্ষিয়া চাহ মামা যেমন মনে তাইসে । যেই মুখে কণ্টক বসে সেই মুখে খসে ৷ ভাবিয়া চিন্তিয়া আমি মনে করিলাম। সার বিনে পদ্মাবতী নাহি চণ্ডীর নিস্তার ৷ মারদের বাক্যে শিব এড়িলা ক্ৰন্দন । উচ্চৈঃস্বরে পদ্মারে ডাকে ঘনেঘন ॥ মহাদেব বলেন পদ্মা মোর দোষ কি ? বিনা দোষে বাপ এড়ি কোথা গেল বঁী ৷ শিবের বচন পদ্ম খণ্ডাইন্তে ন! পাবি ! iাপের নিকট আইলা দেবী বিষহরী। হাদেব বলে, পদ্মা তুমি আমার ঝী। মাপন দোষে মরে চণ্ডী তোমার দোষ কি ৷ TYE DBDD BB BDD DD DKKS *াকমুখে রহিল পদ্মা তোমার অপযশ ৷ কের অপযশ ঘুঢ়াও রাখহু সাধন। গুীক জীয়াইয়। তুমি তোষ দেবগণ ॥৮ fার বোল পদ্মাবতী না করি ও অান । কবার দেও তুমি চণ্ডীর প্রাণ দান ৷ গন্ধা বলে পদ্মা তুমি কামরূপে থাক । ীিয়ন্তে মাৱ তুমি মরা জিয়াইয়া রাখ ॥ দুষ্মাবতী বলে বাপ শুন দিয়া মন । g bামার আগে কহি মোর দুঃখের কথন ॥ " তোমার দুহিতা হেন দিলাম পরিচয়। তব কোপে মারে চণ্ডী দারুণ হৃদয় ॥ চণ্ডীকা জীবেন বাপ তোমার কারণ । পদ্মার বচনে শিব হািরষিত মন ৷ ধ্যান করিয়া পদ্ম মনে মনে পাচে । ধীরে ধীরে গেলা পদ্মা চণ্ডীকার কাছে ॥ নানা বিদ্যা জানে পদ্মা গুরুর প্রতাপে । চণ্ডীর বুকে হাত দিয়া মূলমন্ত্র জাঁপ ৷ পদ্মা বলে সাতাই তোরে পূজে ত্ৰিভুবনে। শিশুৰ ঘায় প্রাণ দিলা হাসে, সর্ব জনে। অধিক বলিতে নাকি হও সৎ মাও । কোপ রাগ পরিহরি কাটে তোল গাও ৷ উঠ উঠ চণ্ডিকা অপযশে ভয় নাই ; আর নিদ্রা যাও যদি শিবের দোহাই ৷ কৰ্ণে মন্ত্র জপে দেবী পৃষ্ঠে মারে ঘােণ । চৈতন্য পাইয়া দেবী নাড়ে হাত পা ॥ পদ্মার মন্ত্রে দেবগণ হইল হরিষ। চণ্ডীর অঙ্গের গেল কালকূট বিষ । দুই আঁখি প্ৰসন্ন নিৰ্ম্মল হইল কায়া। নিন্দে গা মোড়া দিয়া” দেবী মহামায়া ৷ গায়ের ধূলা ঝাড়ি শিব হইল হরৰ্ষিতশ । লাজে ব্যাকুল দেবী চাহে চারিভিত ॥ " চারিদিকে চাহে দাবী কাতর নয়ন। চণ্ডীকার মুখ দেখিয়া কৌতুক দেবগণ ৷ বিজয় গুপ্ত বলে গাইন মন দেও কাজে । সয়ল ল্যাচারী বল মঞ্চাদেব নাচে | 始 警 নাচরে ভোলানাথ আপনে বিভোর। ( ধুয়া ।) জগত মোহন শিবের দাস। সঙ্গে নাচে শিবের ভূত পিশাচ ॥ রঙ্গে নেহারিল গৌরীর মুখ । নাচে গঙ্গাধৰ মনের কৌতুক ।