পাতা:পরিণীতা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* পরিণীতা চায় তার বুড়ে ছেলেটি যেন কিছু ভাবনা-চিন্তা না করে। কিন্তু, বাইরের লোকে যে তোর দুঃখী মামার দুঃখটা চেয়ে দেখতেই চায় না, क्लव्निऊ ! . গিরীন জিজ্ঞাসা করিল, নবীনবাবু আজ কি বললেন ? গিরীন যে সমস্ত কথাই জানে, ললিতা তাহা জানিত না, তাই তাহার প্রশ্নটাকে অসঙ্গত কৌতুহল মনে করিয়া মনে মনে অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া छेळेल । গুরুচরণ খুলিয়া বলিলেন। নবীন রায়ের স্ত্রী বহুদিন হইতে অজীর্ণ রোগে ভুগিতেছিলেন, সম্প্রতি রোগ কিছু বৃদ্ধি হওয়ায় চিকিৎসকেরা বায়ু পরিবর্তনের ব্যবস্থা করিয়াছেন। অর্থের প্রয়োজন, অতএব এই সময়ে গুরুচরণকে সমস্ত সুদ এবং কিছু আসল দিতে হইবে । গিরীন ক্ষণকাল স্থির থাকিয়া মৃদুকণ্ঠে বলিল, একটা কথা আপনাকে বলি বলি ক’রেও বলতে পারিনি, যদি কিছু না মনে করেন, আজ তা श्'tब्ल वव्नि । গুরুচরণ হাসিয়া উঠিলেন, বলিলেন, আমাকে কোন কথা বলতে কেউ তা সঙ্কোচ করে না গিরীন, কি কথা ? গিরীন বলিল, দিদির কাছে শুনেছি, নবীনবাবুর খুব বেশী সুদ। BB DDS BBBD BBBD DDD SDLD BDBBD EDD BBYYBDBDLD কাজেই আসে না, আর, তারও দরকার, না হয় এই ঋণটা শোধ করে দিন না ? ললিতা ও গুরুচরণ উভয়েই আশ্চৰ্য্য হইয় তাহার দিকে চাহিয়া রহিলেন। গিরীন অত্যন্ত সঙ্কোচের সহিত বলিতে লাগিল, আমার এখন ত টাকার বিশেষ কোন আবশ্যক নাই, তাই যখন আপনার সুবিধা হবে ফিরিয়ে দিলেই চলবে, ওঁদের আবশ্যক, সেইজন্তে বলছিলাম, যদি