পাতা:পরিণীতা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

offios ዓ$ শেখর হাসিয়া বলিল, তাই বোধ করি হয়ে দাঁড়ায় মা । মা গম্ভীর হইয়া বলিয়া উঠিলেন, ও কি কথা, অমন অলক্ষণে কথা মুখে আনিসনে। শেখর বলিল, এতদিন মুখে ত আনিনি মা, কিন্তু আর না আনলে নয়।--আর চুপ ক’রে থাকলে মহাপাতক হবে মা । ভুবনেশ্বরী বুঝিতে না পারিয়া শঙ্কিত মুখে চাহিয়া রহিলেন। শেখর বলিল, তোমার এই ছেলেটির অনেক অপরাধই তুমি ক্ষমা ক’রে এসেচ, এটাও ক্ষমা কর মা, আমি সত্যই এ বিয়ে করতে পারব না । পুত্রের কথা ও মুখের ভাব দেখিয়া ভুবনেশ্বরী সত্যই উদ্বিগ্ন হইলেন, কিন্তু, সে ভাব চাপা দিয়া বলিলেন, আচ্ছা, আচ্ছা, তাই হবে। এখন যা তুই এখান থেকে, আমাকে জ্বালাতন করিসনে শেখর-আমার অনেক কাজ । শেখর আর একবার হাসিবার ব্যর্থ প্ৰয়াস করিয়া শুষ্ক স্বরে বলিল, না। মা, সত্যই বলচি তোমাকে, এ বিয়ে হ’তে পারবে না । কেন, এ কি ছেলেখেলা ? (छलएश्नों नश द'लझे उ दलछेि भां । ভুবনেশ্বরী এবার রীতিমত ভীত হইয়া সরোষে বলিলেন, কি হয়েচে, আমাকে বুঝিয়ে বল শেখর। ও-সব গোলমেলে কথা আমার उठांकन क्नigों न । শেখর মৃদুকণ্ঠে বলিল, আর একদিন শুনো মা, আর একদিন दळलद । আর একদিন বলবি ! তিনি কাপড়ের গোছা একধারে ঠেলিয়া দিয়া বলিলেন, তবে আজই আমাকে কাশী পাঠিয়ে দে, এমন সংসারে ‘আমি একটা রাতও কাটাতে চাইনে । শেখর অধোমুখে বসিয়া রহিল। ভুবনেশ্বরী অধিকতর অস্থির