পাতা:পরিব্রাজকের বক্তৃতা.djvu/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিব্রাজকের বস্তৃতা। رخ سرانه -ـــــــ-- আকার ধারণ করিল। চক্ষু যাহাকে বালককালে সুন্দর দেখিয়াছিল, যৌবনে তাহা বিপরীত দেখিল । বালককালে চক্ষু যাহাকে বিরস বোধ করিয়াছিল, যৌবনে তাহ রসমাধুর্ঘ্য-পরিপূর্ণ দেখিল। মনের অমার্জিত অবস্থায় চক্ষু যাহাকে না দেখিয়া ক্ষণমাত্র ও থাকিতে পারিত না, মনের বিশুদ্ধ অবস্থায় চক্ষ তাহার দিকে আর ফিরিয়া ও চাহিল না। প্রকৃতির নানা তরঙ্গে, নানা উচ্ছাসে, সকল বস্তুই কখনও ভাল, কখনও মদ বলিয়া চক্ষুর সম্মুখে প্রতীত হইয়। থাকে। প্রকৃতির সম্পূর্ণ শুদ্ধি ন হইলে, বস্তুর প্রকৃত প্রতিবিম্ব চক্ষুর সম্মুখে ভাসিত হয় না। চঞ্চল জলে অখণ্ড চন্দমওল যেমন খণ্ড খও বলিয়া বোধ হয়, সেইরূপ চিত্ত চঞ্চল থাকিতে বস্তুর প্রকৃত ছবি নয়নে প্রতিবিম্বিত হইতে পায় BSS S BBBBS BBBBS BBBS BBBBBBB BBB হইতেছে যে, নানা কারণে মানবের চক্ষু বস্তুর যাথার্থ্য-দর্শনে অপটু। যাহা যেরূপ, তাহ যদি তুমি সেইরূপই দেখিতে ন। পাইলে, তাহ হইলে চক্ষু থাকিতেও তামাকে চক্ষুয়ান বলিতে পারি না। তুমি যদি একটী বিড়াল দেখিয়। তাহাকে হস্তী মনে কর, তবে তুমি যে দৃষ্টি-শক্তি- ি ীন হও নাই, তাহ কে বলিল ? তুমি যদি সংকে অসৎ, ৪ বস্তুকে অবস্তু বলিয়। দেখিলে, তবে তুমি যে অন্ধ ন ও, তাহ কে স্বীকার করিবে ? যে ব্যক্তি স্বরূপ-দর্শনে অসমর্থ, আমি তাহাকেই অন্ধ বলিয়া বিশ্বাস করি। তোমার সহস্ৰ চক্ষু থাকুক ন। কেন, তুমি যদি যথাযথ বস্তুকে দেখিতে না পাইলে, তাহ। হইলে তুমি নিশ্চয়ই অন্ধ। অন্ধের দেখিবার সাধ মিটে না ।