পাতা:পরিব্রাজকের বক্তৃতা.djvu/৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२. পরিত্রাজকের বক্তৃত। যতক্ষণ তিনি প্রাণের তারে স্বর মিলাইয়া না গাহিবেন— “বৃষভানু-সুতাধর-কেলিপরম্ রসরাজ-শিরোমণি-বেশধরম্। জগদীশ্বরীশ্বরমীড্যবরম্ ভজ কৃষ্ণনিধিং ব্রজরাজসুতম্। ততক্ষণ তাহার হৃদয়ের পিপাসা কোন মতেই মিটিবে না । সোঁর মহোদয় পরম ধাৰ্ম্মিক ও অতি নিষ্ঠাবান হইলে ও যতক্ষণ না তিনি বুলিতে পারিবেন— “ভাস্বদ্ৰত্নাঢ্যমৌলিঃ দধরকুচ৷ রঞ্জিতশচারুশোভা ভাঙ্গান যে দিব্যতেজা করকমলযুক্ত: স্বর্ণবর্ণ-প্রভাভি: | বিশ্বাকাশবিকাশ-গ্রহপতি-শিখলে ভাfত যশেচীদয়ার্ডেী সৰ্ব্বানন্দ-প্রদাত; হরিহর-নমিত: পাতু মাং বিশ্বচক্ষুঃ ॥” যতক্ষণ তিনি হৃদয় ভরিয়া গাহিতে ন পারিবেন— “উদয়গিরিমুপেতং ভাস্করং পদ্ধহস্তম নিখিল-ভুবননেত্ৰং রত্বরত্নোপমেয়ম তিমিরকলি-যুগেস্ত্ৰং বোধকং পদ্মিনীনাম স্বরবরমভিবনে সুন্দরং বিশ্ববঙ্গাম!” ততক্ষণ র্তাহার ভগবৎপুজা সিদ্ধ হইল বলিয়া বোধ হইবে ন। । এক জন শাক্ত অতি ভক্তিমান ও সমুদার-চরিত হইলেও যতক্ষণ তিনি না শুনিবেন—