পাতা:পাখী - জগদানন্দ রায়.pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

叶萄 ... \} \SDG: কিন্তু হতভাগা কেষ্টা দু’দিন পরে আবার বাড়ীতে । আসিয়া হাজির হইয়াছিল। কেষ্ট রাস্তা চিনিত না, তবে • কি-রকমে সে আবার আসিয়া জুটিল, তোমরা বলিতে “ পার কি ? এ-সম্বন্ধে অনেক লোকে বলেন, জন্তু-জানোয়ারের হয় ত রাস্তা চেনার একটা বিশেষ শক্তি আছে । চোখ কান নাকের মতো তাহদের শরীরের ভিতরে উহার জন্য বিশেষ কোনো ইন্দ্ৰিয় আছে কি-না জানা যায় নাই। : কিন্তু এই-রকম না-জানা ব্যাপার অনেকই আছে । তাই অনেকে মনে করেন পথ-চেনা এবং দিক ঠিক করার জন্য ছোটো প্ৰাণীদের বিশেষ ইন্দ্ৰিয় থাকা অসম্ভব নয়। পাখীদের রাস্তা চিনিয়া দেশভ্ৰমণ সম্বন্ধে অনেকে সেইকথাই বলেন । পেটের জ্বালা বড় জ্বালা । দেশে খাবার না। পাইলে মানুষ কি করে তোমরা দেখা নাই কি ? তখন তাহারা বিদেশের ভালো জায়গায় গিয়া আডল্ডা করে এবং সেখানে চাষ-আবাদ করিয়া সুখে-স্বচ্ছন্দে দিন কাটায়। পৃথিবীর যেখানে নিবিড় বন ছিল এই রকমে সেখানে বড় বড় নগর ও চাষ-আবাদের জায়গা হইয়াছে। তাই অনেকে মনে করেন, সাইবেরিয়া প্রভৃতি খুব ঠাণ্ড । দেশ শীতকালে যখন বরফে ঢাকা পড়িয়া যায়, তখন সেখানে