পাতা:পাখী - জগদানন্দ রায়.pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“As পাখী। মাটির উপর পোকামাকড়ের সন্ধান করে। ইহাদের ডিমের উপরে খয়েরি রঙের ছিটাফোটা থাকে। মধুচোয় পাখীদেরও ঐ-রকম ডিম দেখা যায়, কিন্তু সেগুলি আকারে অনেক ছোট হয় । ফিঙেদের ডিম বড় মজার। ইহারা কখনো সাদা, আবার কখনো খয়েরি রঙের ছিটা-ফোটা দেওয়া ডিম প্রসব করে। চড়াই পাখীদেরও ডিমের রঙের স্থিরতা দেখা যায় না। ইহাদের ডিমগুলি কখনো সাদা এবং কখনো নীল হয়, আবার তাহার উপরে খয়েরি ছিটাফোঁটাও থাকে। শিকরার ডিমের রঙ নীল, কতকটা যেন ছাতারেরই ডিমের মতো । কিন্তু আকারে বড়। : কাক ও কোকিলের ডিমও নীল। কিন্তু এক রকমের নীল নয়। কাকের ডিমে যেন একটু সবুজের আমেজ আছে । ] তোমরা বোধ হয়ত ভাবে ডিমের মধ্যে হাসের ডিমই ৷ বুঝি সব চেয়ে বড়। কিন্তু তাহা নয়, অষ্ট্ৰিচ্ছ অর্থাৎ উঠ“পাখীর ডিম সকলের চেয়ে বড়। দুই হাজার বৎসর আগে মাদাগাস্কার দ্বীপে এক রকম প্ৰকাণ্ড পাখী দেখা যাইত। শিকারীদের উৎপাতে সে পাখী এখন আর একটিও দেখা যায় না । ইহার নাম ছিল “হাতী পাখী” । আমরা যেমন কলসীতে জল রাখি, মাদাগাস্কারের লোকেরা হাতী অ