পাতা:পাবনা জেলার ইতিহাস ( ষষ্ঠ খণ্ড).pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& পবন জেলার ইতিহাস । [ ১ম জঃ ভালেক লোকেই মুসলমান। ইহার অধিকাংশই যে ভিন্ন দেশ হইতে আগত মুসলমানদিগের সস্তান নয় তাহ সহজেই বুঝা যায়। কেননা, ইহার অধিকাংশই নিয় শ্রেণীর কৃথিঞ্জী লোক ; রাজার বংশাবলী কৃষিজীবী झुन्त, তার প্রজার বংশাবলী উচ্চ শ্রেণী হইবে তাঁহা অসম্ভব। দ্বিতীয়তঃ অল্প সংখ্যক রাজ অফুরবর্গের বংশাখী এত অল্প সময় মধ্যে এত বিস্তৃতি লাভ করিবে ইহা ৪ অসম্ভব । অতএব দেশীয় লোকেরা যে স্বধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া মুসলমান ৰুইঙ্কছে ইহাই সিদ্ধ”। Q • বঙ্গদর্শল—আগ্রহায়ণ ১২৮৭ সাল । মুসলমান সংখ্যাধিক্যের কারণ প্রসঙ্গে বগুড়া জেলার ভূতপূৰ্ব্ব ম্যাজিষ্ট্রেট স্বগীয় উমেশচন্দ্র বটব্যায় মহাশয় লিখিয়াছেন "আফগান সৈনিকের স্বদেশ হইতে পত্নী সমভিব্যহারে এদেশে আসেন নাই। এ দেশীয় রমণিগণের গর্ভে তাহারা সস্তান উৎপাদন করিয়া প্রজা সংখ্যা বৃদ্ধি করিতে আরম্ভ করে। উচ্চ শ্রেণীর হিন্দুগুণ যাহ্বাদের বৃত্তি কৃষিকাৰ্য্য ছিল না তাহার অনেকেই পলায়ন করে, কিন্তু সাধারণতঃ কেওট চাদলা, কোচ, মেচ প্রভূতি প্রজাগণ কৃষিকাৰ্য্যই যাহ্বাদের প্রধান উপজীবিকা তাহার ভূমি ছাড়িয়া লেশাস্তুর যাইতে পারে নাই। বগুড়া জেলার মুসলমান গণের মাতৃভাষা বাঙ্গলা—ইহার অধিকাংশই একদা হিন্দু ছিলেন। অল্পদিন কুইল মুসলমান হুইয়াছে।” সাহিত্য—পৌষ ১৩০৯ সাল। লিখিত আছে যে—“অনাৰ্য্যজাতিগণ পশ্চিম হইতে তাড়িত হইয়া পূৰ্ব্ব বাঙ্গল্পায় আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছিল এবং তম্মিমিত্ত্ব তৎপ্রদেশের অধিবাসীর। বহু পরিমাণে অনাৰ্য্য বংশ সস্তৃত বলিয়া হিন্দু সমাজে অতি নীচ শ্রেণীতে স্বান পাইয়াছিল। এরূপ হীনাবস্থা পরিক্ত্যাগ করিয়া মুসলমানদিগের সময় দেশের রাজার সহিভ স্বধৰ্ম্মী হইতে তাহার উৎসাহ সহকারে যাইৰে ইহ{ আশ্চৰ্য্য নহে”। ঐরাজকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় প্রণীত “ৰাঙ্গালার ইতিহাস"। নিম্ন শ্রেণীর স্থি দুগণের মধ্যে কেহ কেহ ধৰ্ম্ম স্তর গ্রহণ করিয়া মুসলমান হইয়াছে এরূপ উক্তিতে মুসলমাৰ সমাজের অনেকে দুঃখিত ও ক্ষুব্ধ হইয় থাকেন। র্ত হণের অনেকে বলেন যে উচ্চ ৫শ্রণী অপেক্ষ নিয়ttBB BB BBBBB BS BBB BBB BBS BDS DDD DDS DS