পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপক্রমণিকা । 3. দেখিবামাত্র উাহীর প্রতি সম্মান করিবার ইচ্ছা করিয়া থাকি, তাহাতে আবার সেই মহাপুরুষের তাদৃশ সাধুভাব দর্শনে সেই ইচ্ছা আরো বলবতী হইয়। উঠিল । ইহাতে র্তাহার উপস্থিতি মাত্রেই আমি ব্যস্তসমস্ত হইয়া, উাহাকে প্রণাম করিলাম । তিনিও শিষ্টরীতি অনুসারে আমাকে তাহার প্রতিদান করিলেন । অনন্তর ক্ষণকাল আমাকে মস্তক পর্য্যন্ত বিলক্ষণরূপে নিরীক্ষণ করিয়া আমার পাশ্বের্ণই উপবেশন করিলেন । র্তাহার সেপ্রকার ঘনিষ্ঠত দেখিয়া আমার কিঞ্চিৎ সাহস ও উৎসাহ হইল । ইহাতে আমি সবিনয় সম্বোধনে ভঁাহাকে সম্বোধন করিয়া জিজ্ঞাসিতে লাগিলাম, ‘ধৰ্ম্মপিতঃ! এই যে সম্মুখে ভগ্নাবশেষ ঘর ভুখানি পতিত রহিয়াছে, ইতিপূৰ্ব্বে ইহাতে কাহ:দের বাস ছিল, অবগত হইতে নিতান্ত বাসনা করিতেছি, যদি রূপ প্রকাশ করিয়া আমার এ প্রার্থন পূর্ণ করেন, চরিতার্থ হই’ । মহাপুরুষ, আমার প্রার্থনা শ্রবণ করিয়া করুণবচনে উত্তর করিলেন বৎস! এই যে ভগ্নারশিষ্ট গৃহ দুখানি ও সম্মুখপতিত পতিত ভূমিখণ্ড দেখিতেঙ্গ, বিংশতি বৎসর পূৰ্ব্বে এ সমস্ত দুই 领可 সুহস্তের অধীনে ছিল । তাহার। এ স্থলে থাকিয়া বহু বর্ষ পরম মুখে যাপন করিয়া গিয়াছে । আহা, তাহাদের ইতিহাস বড়ই দুঃখজনক । শ্রবণ করিলে চিত্ত আত্র হইয় উঠে । তুমি তাহদের কথা জিজ্ঞাসিতেছ বটে, কিন্তু তাহাতে তোমার কোন ফল নাই ; কারণ তোমাকে পথিক দেখিতেছি, কার্য্যবশতঃ ভারতবর্ষে যাত্রা করিতেছ, তোমার এই উপদ্বীপ স্পর্শ কেবল