পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S ऎ २ পাল ও বর্জিনিয়া। করিতে লাগিল, কি হইল! বর্জিনিয়া কেন পত্রে আমার কথা উত্থাপন করিল না ? কারণ কি বুঝিতে পারিলাম না । ‘পাল ছেলে মানুষ, এ নিগূঢ় বিষয় কিপ্রকারে বুঝিতে পারিবে । সে ত তাহার বিশেষ মৰ্ম্ম কিছুই জানিত না । যে পদার্থ স্ত্রীলোকের নিরতিশয় অভিলষিত হয়, তাহা তাহার। সৰ্ব্বশেষে উল্লিখিত করিয়া থাকে, এই তাহাদের স্বভাব । তাহারা ভীষ্ট বিষয়টি লজ্জাপ্রযুক্ত কদাচ অগ্রে প্রকাশ করিতে পারে না । “অনস্তর পাল পত্রের এক প্রান্তভাগে অার এক পুনশ্চ পাঠে দেখিতে পাইল যে, ৰজ্জিনিয়া সেই সকল ফল পুষ্পাদির বীজ তাহার হস্তে সমর্পণ করিতে বিশেষ অনুরোধ করিয়া লিখিয়া পাঠাইয়াছে । বিশেষতঃ সে ঐ সকল বীজের স্বভাব, ও কিরূপে কেমন ভূমিতে কোন সময়ে তাহ বপন করিতে হয়, ও চারা প্রস্তুত হইলে তাহ কিপ্রকারে কোন স্থলে কখন রোপণ করিতে হয়, তাহার সবিশেষ বৃত্তান্ত বিবরণ করিয়া পাঠাইয়াছে । তদনন্তর সে পালকে বিশেষ করিয়া অনুরোধ করিয়াছিল যে আমরা শেষবেলায় যে পৰ্ব্বতে বসিয়া কথোপকথন করিতাম তথায় এই সমস্ত পুষ্পের গাছ রোপণ করিয়া আমাদের পর মহিতৈষী বর্ষিষ্ঠ মহাশয়কে আমোদিত করিবে এবং উtহার বিরহের সমরপার্থ আজি অবধি ঐ পৰ্ব্বতের “প্রাস্থানিকাচল ’ নাম রাখিবে । ” .. ঐ সকল ফল পুষ্পাদির বীজ এক রেস মী থৈলীতে বদ্ধ হইয়া পালের নিকট প্রেরিত হইয়াছিল । বজ্জি