পাল ও বর্জিনিয়া । や > ঐ দলের অধ্যক্ষ, পাল ও বজিনিয়াকে তদবস্থ দেখিয়। সাহস দিয়া কহিতে লাগিল “ ভয় কি বৎস! ভয় কি বৎসে ! আজি প্রাতঃকালে রুষ্ণানদীর কূল দিয়া যখন তোমরা সেই কাফি দাসীকে সঙ্গে লইয়। তাহার উপরি তাহার প্রস্তুর ক্ষমা চাহিতে যাও, তখন আমি তোমাদিগকে দেখিতে পাইয়া ছিলাম । তোমাদের তাদৃশ গুণে আমি নিতান্ত বশীভূত হইয়াছি । চলিতে পারিতে ছুনা তাহাতে ভাবনা কি ? আমি তোমাদিগকে লইয়া গৃহে উত্তীর্ণ করিয়া দিতে প্রস্তুত আছি ” । এই বলিয়া সেই দলপতি দলের চারিজন বলবান সেনাকে সঙ্কেত করিলে, তাহারা তৎক্ষণাৎ ব্লক্ষের শাখা ও লতাদি দ্বার এক প্রকার যান প্রস্তুত করিয়া আনিল, এবং তদুপরি পাল ও বজিনিয়াকে আরোপণ করিয়া তাহা স্কন্ধে তুলিয়া লইল । দমিঙ্গ সেই জ্বলন্ত মসলটা হস্তে করিয়া আগেই পথ দেখাইয়। যাইতে এবং বাহকেরা পশ্চাৎ২ আসিতে লাগিল । অবশিষ্ট সেনার। তাহাদিগের সঙ্গে সঙ্গেই আসিতে থাকিল । ইহাতে বর্জিনিয়া নিতান্ত পরিতুষ্ট হইয়া পালকে কহিল “দাদ পাল ! দেখিলে ত, করুণাময় পরমেশ্বর সৎকৰ্ম্মের পুরস্কার না দিয়া কদাচ নিশ্চিন্ত থাকেন না ’ । প্রায় দুই প্রহর রাত্রি হইয়াছে এমত সময়ে তাহার। আপনাদের বাটীর নিকটস্থ পৰ্ব্বতের নীচে আসিয়া खे°डिड श्झेश ॥ tनदा० ङांश८भङ्ग छूमेिं श्रदर्व८उज्ञ উপরিভাগে পতিত হওয়াতে দেখিতে ও শুনিতে পাইল তথায় কয়েকটা অালো জ্বলিতেছে এবং থাকিয়া২ “বাছার আইলিরে! বাছারা আইলিরে! ”
পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/৭২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
