পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ 8 পাল ও বর্জিনিয়া। মেশ্বরের নিয়ম এই যে ক্লেশের পর মুখ হইয়া থাকে । আমি এতক্ষণ যেমন জ্বলিতে চিলাম, এখন তোমাকে পাইয়া আবার তেমনি শীতল হইলাম ” । এদিকে মার গ্রেট ও তখন আপনার পুত্র পালকে কোলে করিয়া মুখচুম্বন পূৰ্ব্বক জিজ্ঞাসিতে লাগিলেন “হারে বাছা! তুমিও কি সৎকৰ্ম্ম করিতে গিয়া চিলে ?” । পরে তাহারা সকলে ছেলেদিগকে সঙ্গে লইয়া আপনাদের ঘরে আইলেন, এবং যাহার পর নাই সমাদর ও সম্মান পূৰ্ব্বক সেই সকল সেনাদলকে আহারাদি করাইয়া বিদায় করিলেন । সেই দুই পরিবারের মনে ঈর্ষ ও দ্বেষ কিছুমাত্র ছিল না, মানের আকাঙ্ক্ষাও ছিল না ; সুতরাং তাহাতে তাহাদের অমুখের সম্ভাবনা কি ? মর্য্যাদা লাভ করিবার অtশায় কপটতা প্রকাশ করিতে তাহীদের কিঞ্চিম্মাত্রও অভিলাষ হইত না । পরস্পর কুৎসা এবং প্লানি করিতে পরাজুখে থাকিতেন। পরস্পর একবাক্যতা রক্ষা করা যে তাহাদের প্রধান তাৎপর্য্য ছিল, তাহ। বিলক্ষণ প্রতীত হইত। স্থানান্তরের নববাসিত প্রদেশের মত এই উপদ্বীপেতেও আধুনিক নিবাসিগণের মধ্যে দোষীর নিন্দ ও দোষের কথার ভূয়োভূয়ঃ আন্দোলন চাইত, কিন্তু দোষীদিগের কাহার কি চরিত্র, কাহার কোন ধৰ্ম্ম এবং কাহার কি নাম, তাহ কেহই অবগত ছিল না। যখন কোন পথিক বাতাবিকুঞ্জের পথ দিয়| আসিবার সময়ে প্রতিবেশবাসীfদগকে এই দুষ্ট কুটীরবাসীদের কথা জিজ্ঞাসা করিত, তখন সেই অপরিচিত ব্যক্তিরাও তাহাদিগকে এই বলিয়৷ উত্তর