পাতা:পাল ও বর্জিনিয়া.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাল ও বর্জিনিয়া । ৭৩ কালে কখন তাহার পুত্রের বয়ঃক্রম জানিবার অাবশ্যক হয়, তবে তাদৃশ নিদর্শন দর্শনেও বিশেষ উপকার জন্মিতে পারিবেক সন্দেহ নাই । আজ্ঞানুবৰ্ত্তিনী মার গ্রেট আমার উপদেশানুসারে তথায় একটি নারিকেল গাছ রোপণ করিয়া দিয়াছিলেন । বিবি দিলাতুরও দেখাদেখি আপন তনয়ার বয়ঃক্রম জানিবার জন্য তাহারি পাশ্বে আর একটি নারিকেল গাচ রোপণ করিয়া দিতে বিলম্ব করেন নাই । সেই দুটি নারিকেল গাছ র্তাহীদের তনয় ও তনয়ার নামে খ্যাত ও সন্তাননিবিশেষে পালিত হইয়াছিল । এইরূপে পাল ও বর্জিনিয়ার বয়ঃক্রম অনুসারে গাছ দুটিও বৰ্দ্ধমান হইতে লাগিল, কেবল তাহাদের উচ্চতাদি পরিমাণেই ঐক্য রহিল না । বালক বালিকার বয়ঃক্রম বার বৎসর হইলে, সেই দুই গাছ কাদি কাদি ফল ফলিয়া অতিশয় শোভমান হইল । ফল সকল পৰ্ব্বতীয় নিবারের অভিমুখে লম্বমান থাকতে সেই শোভারও কিঞ্চিৎ বৈলক্ষণ হইয়া উদ্ভিাছিল । সেই দুই নারিকেল গাছই এখানকার রুত্রিম শোভা । তদ্ভিন্ন প্রকৃতিজাত বস্তুমাত্রই এই শিলাময় প্রদেশের অলঙ্কার স্বরূপ। ঐ যে যৎকিঞ্চিৎ ভূমি নিম্ন ও আদ্র রহিয়াছে, উহাতে তখন বিবিধ প্রকার সুরভি স্বাস এবং নানাজাতীয় উৎক্লষ্ট গুল্ম লতা প্রভূতি জন্মিয়৷ হরিদ্বর্ণ আভাদ্বারা ঐ স্থানের স্কি পর্যন্ত শোভ ৰিস্তার না করিত ? সেই সকল তৃণ গুল্ম লতাদির মধ্যেই এক জাতীয় শণ কুমুমিত হইয়া সেই শোভাকে দ্বিগুণিত করিয়৷ তুলিত । আমরা প্রত্যঙ্গ বেল অবসান হইলে