পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - অষ্টম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্যে ভারতের বাণিজ্য । YYY ছিল -প্ৰস্তর ভগ্ন হইলে তাঁহা হইতে অগ্নিস্ফুলিঙ্গ নিৰ্গত হইত। পাশ্চাত্য-ভাষায় ঐ প্রস্তর *পাইরাইট নামে অভিহিত। অনেকের মতে চীনদেশে “পাইরাইটের’ এই প্ৰথম প্ৰবৰ্ত্তনা । * 鲁 চীনে পঞ্চাগ্লির উপাসনা । চীনে অগ্নির উৎপাদক এই প্ৰস্তরের প্রসঙ্গে পাশ্চাত্যের ধারণা অন্যরূপ দেখিতে পাই । পূৰ্ববৰ্ত্তী অংশে তাহা পরিদৃষ্ট হইবে। তঁহাদের মতে সমুদ্র-পথে, বাণিজ্য-ব্যাপদেশে, হিন্দুগণের চীনে গতিবিধি-সুত্ৰে চীনারা ‘অগ্নির উপযোগিতা বিষয়ে অভিজ্ঞতা লাভ করে। তৎপূর্বে চীনাগণ ‘অগ্নি’ কাহাকে বলে-তাহ জানিত না । অগ্নি সম্বন্ধে তাহদের এক অদ্ভুত ধারণা ছিল। তখন তাহারা পঞ্চবিধ অগ্নির উপাসনা করিত। অগ্নির উপাসনা করিত বটে ; কিন্তু অগ্নির প্রয়োগ বা ব্যবহার তাহারা জানিত না । চীনাগণ যে পঞ্চাগ্নির উপাসনা করিত, গ্ৰন্থ-পত্রে তাহার পরিচয় প্রাপ্ত হই । ‘সুন-উ” প্ৰণীত "fts-ri' ( Ping-fah) elefts যুদ্ধকৌশল ( Art of war' ) গ্রন্থে তাহার পরিচয় আছে। ‘সুন-উ-টুর্নার্স” প্রদেশের সেনাপতি-পদে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তঁহার গ্রন্থে চীনাদিগের পঞ্চবিধ অগ্নির নিম্নরূপ নাম-পরিচয় পরিদৃষ্ট হয় ; যথা,- (১) "হাে-জেন’ ( Ho-jem )-মানুষের দেহাভ্যন্তরস্থিত অগ্নি ; (২) "হো-টুসি’ ( Ho-tsih )-সঞ্চিত অগ্নি ; (৩) “হো-টুচি” ( Ho-tchli )-ইতস্ততঃ-গমনকারী অগ্নি অর্থাৎ বিদ্যুৎ ; (; ৪ ) ‘হো-কু’ ( Ho-ku)-গাৰ্হাপত্যাগ্নি ; এবং ( ৫ ) ‘হো-সুই’ (Ho-sui)-Keineffe's efit বেদে ত্ৰিবিধ অগ্নির আভাস পাই। সে ত্ৰিবিধ অগ্নি-নিৰ্ম্মথ্য, ঔষসীয় ও বৈদ্যুৎ । এতদ্ভিন্ন গাৰ্হাপত্যাদি অগ্নিরও উল্লেখ বেদে পরিদৃষ্ট হয়। ক্রিয়াকাণ্ডের বিশেষ বিশেষ অবস্থায় অগ্নির গাৰ্হাপত্যাদি নামকরণ হইয়া থাকে। নচেৎ, পূৰ্বোক্ত ত্ৰিবিধ অগ্নিই প্রধান-স্থানীয়। “আবেস্তা” গ্রন্থেও পাঁচটী অগ্নির পরিচয় পাই । চীনের ও আবেস্তার পঞ্চাগ্নির মধ্যে যথেষ্ট সাদৃশ্য আছে। চীনের ও আবেস্তার পঞ্চাগ্নির মধ্যে সাদৃশ্য এত অধিক যে, সুন-উ মাজদীয় মতের বিষয় অবগত ছিলেন বলিয়া পণ্ডিতগণ সিদ্ধান্ত করেন। সুৰ্য্যের রশ্মি হইতে কাচ দ্বারা অগ্নি উৎপাদন করিতে একমাত্ৰ ভারতবাসীই জানিতেন। খৃষ্ট-পূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে ঐক্সপে অগ্ন্যুৎপাদনের প্রথা ভারতবাসী কর্তৃক চীনে প্ৰবৰ্ত্তিত হইয়াছিল। “সোচুয়েনের (Tso-tchulen) বৰ্ণনা হইতে বুঝা যায়,-৬১৭ বা ৫০.৬ পূর্বখৃষ্টাব্দ পৰ্যন্ত চীনারা ঐরূপভাবে অগ্নি উৎপাদনে অভ্যস্ত হয় নাই। কনফিউসিয়াসের সময়েও চীনারা তাহ অবগত ছিল না। চীনা-ভাষার চৌলি (Tchou-li ) গ্রন্থে 'ফু' ( Fu ) নামক এক যন্ত্রের উল্লেখ আছে। সম্ভবতঃ কনফিউকিয়াসের আবির্ভাবের পরবৰ্ত্তিকালে ঐ যন্ত্ৰ প্ৰবৰ্ত্তিত হয়। তবে ‘লংগ’ ( Lang-ga ) দেশের সমুদ্রবিহারী বণিকগণ কর্তৃক I a hu SS SqSLLSS LS LALASS TTS LLSLSS L qLLALLL SSS S Sq SLSLLLLLSLLLLLS TTLT SLLLLSTSLTLLLLSSSLS SLS S SLLLSL LLTLLL SLSLSLLLSLSL SLLLL LLLLLLLLSLLLSMT AAASSMMLMLLLLSSSL AA SS LSLSLLMLSSLLLLLLSL LML ML LLLL L LL LLLC C L L L LSSSMS MSMDSBSBSBLMSSSMSSSMSSSMSSSLSSTSBSLLLLBSLLLSLSSSSMSLBMTMSTSM TLL S LLSM LSM L MTS M SBSSMSSSLST MSMSM SM S SSLLLSSMM S SMSMS SMS SBSBSBSSLSLLC LLLLL S SSMSMBTBSBSBSBSSL LSMS SLLLCLL L LLTMMTSTMS LMSMTMMML0 C LLLLLL LLLLLL MTMCCMS TSLM SMSMSMSMS LLLLMMBSBSBSBSBSMLT MSLLSMSLMS M LSLLSLLLLLSLLML MMMSBLSSS SS SS SS LLSSLLLS LTTTLL SLLL LLLS acouperle, Western Origin of the Early Chinese Civilisation