পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - অষ্টম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९}९j-कोंढा व ९}९४ांब । SG:ዔ দেখিতে পাই। আলবারুণি ইহাকে “গুবৎ-কাল’ বা “গুবিতা-কাল’ নামে অভিহিত করিয়াছেন। গুপ্তকালের ন্যায় শক-সম্বৎ “শাককাল’ নামে তঁহার গ্রন্থে উল্লিখিত দেখি। তাহাতে বুঝা যায়,-“অব্দ’ বা ‘শতাব্দ” বুঝাইতে আলবারুণি ‘কাল’ শব্দ প্রয়োগ করিয়াছেন। “গুপ্ত-কাল’ বা “শক-কাল’ নামে অভিহিত করিবার কারণও যথেষ্ট ছিল। ১০৩০ খৃষ্টাব্দে আলবারুণির গ্ৰন্থ রচিত হয়। সুতরাং বুঝা যায়,-লোকমুখে তিনি যাহা শুনিয়াছিলেন, গ্রন্থে তাহাই তিনি লিপিবদ্ধ করিয়াছেন । ষে সুত্রে তিনি এ বিষয় অবগত হন, তাহার আলোচনায় বুঝিতে পারি, গুপ্তগণের রাজত্বকাল হইতে কালগণনা চলিয়া আসিতেছিল-ইহা ভিন্ন অন্য কোনও তথ্য আলবারুণি জানিতে পারেন নাই। গুপ্ত-নৃপতিগণের সময় হইতে গুপ্তকাল-গণনা চলিয়া আসিতেছিল,- এতদ্ভিন্ন উক্ত কাল সম্বন্ধে তিনি কিছুই অবগত ছিলেন না। সুতরাং আলোচ্য কালকে “গুপ্তকাল’ বলিয়া অভিহিত করা তাহার পক্ষে অসঙ্গত বা অসমীচীন নহে। প্ৰবাদ এবং জনশ্রুতির উপর আলবারুণিকে নির্ভর করিতে হইয়াছিল। তখন প্ৰামাণিক কোনও নিদর্শন তিনি KK DDD DD SS DD DDD BDBDBBB STsDSDBDBB DBB BDDDB BBBBuBD S স্কন্দ-গুপ্তের প্রবৰ্ত্তিত জুনাগড়ের পর্বতগাত্ৰে খেদিত লিপিতে “গুপ্তস্ত কালাৎ? বাক্য পরিদৃষ্ট হয়। ডক্টর ভাউদাজী উহার অর্থ করিয়াছেন,-“গুপ্ত অব্দ হইতে আরম্ভ করিয়া।” ফ্রিটের মতে উহার অর্থ অন্যরূপ। তিনি বলেন,-লিপির “গুপ্তস্য কালাৎ গণনাং বিধায়|” পাঠেয় পরিবর্তে “গুপ্তপ্ৰকালে গণনাং বিধায়|” পাঠ হওয়া সঙ্গত। তাহাতে, “গুপ্তগণের অবদ হইতে গণনা ক্ৰমে’ না হইয়া, অর্থ হয়,-“গুপ্তগণের গণনা অনুসারে কাল-গণনা করিয়া ।” ফরাসী পণ্ডিত এম রিণো, আলমেরুণির গ্রন্থের অনুবাদ প্ৰকাশ করেন। তাহাতে তিনি আলোচ্য কালকে “গুপ্তকাল’ বলিয়াই উল্লেখ করিয়াছেন। ভাউদ্দাজি আবার ফরাসী পণ্ডিতের অনুসরণে “গুপ্তস্ত কালাৎ' পদদ্বয়ের পূৰ্ব্বোক্ত রূপ অর্থ নিৰ্দ্ধারণ করেন। মিষ্টার টমাস প্রমুখ অধিকাংশ প্রত্নতত্ত্ববিৎ ডক্টর ভাউদাজীর মত সমর্থনা করিয়াছেন। 来源 命 নামকরণে ডক্টর ফ্লিটের মন্তব্য। DDBD D gBBD DBBD DBBBDuDBDSYSiDBD BDDBBD BDBDB DBDBD DBDS S DD “শৈলপতি’র কয়েকটী মুদ্রার পাঠোদ্ধারে “গু” এবং “গুপ্ত’ পাঠ নির্দেশ করিয়াছেন। আর তাহা হইতেই “গুপ্তস্য’ পদের আভাস পাইয়াছেন। ফলে, গুপ্তকালের তুলনায় মুদ্রার সময় নিৰ্দ্ধারণ করিতে যাইয়াই মিষ্টার টমাস ভ্ৰমে পতিত হইয়াছেন। মিষ্টার টমাসের সিদ্ধান্ত যে সৰ্ব্বথা অভ্ৰান্ত নহে, নানা প্রকারে তাহ প্ৰতিপন্ন হইতে পারে । ফ্লিট আরও বলেন,-পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনায় জুনাগড়ের উৎকীর্ণ লিপিতে “গুপ্তস্ত কালাৎ’ বাক্য দৃষ্ট হয় না। তার পর মহারাজ গুপ্ত একজন সামন্ত নৃপতি ছিলেন। তঁহার প্রভাব এত অধিক ছিল না যে, তিনি অব্দ প্ৰবৰ্ত্তনায় সমর্থ হইবেন । জুনাগড়ের লিপিতে “গুপ্তানাং” পদে কালের সুচনা হয় বটে ;- লিপির দ্বিবিধ উক্তি গুপ্তগণের সহিত অব্দের সম্বন্ধ সুচনা করে সত্য ; কিন্তু গুপ্ত-রাজগণ যে উহার প্রবর্তৃক বা প্ৰতিষ্ঠাতা, “গুপ্তানাং” এবং “গুপ্তস্ত কালাৎ’ পদদ্বয়ে