পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - অষ্টম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৩১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७द्धएडद्ध विख्सि थ९१-द्धांख्g । NSSS তিনি কান্তকুজরাজ যশোবন্মাকে সম্পূর্ণরূপ পরাজিত করেন। তিনি তিব্বতের ও ভোটানের অধিবাসীকে পরাজিত করিয়া সিন্ধুনদকুলে তুর্কাদিগকে পরাজিত করেন। তঁহার স্মৃতিচিহ্নস্বরূপ মাৰ্ত্তণ্ডমন্দির এখনও সগৰ্বে মস্তক উন্নত করিয়া তাহার শৌৰ্য্য-বীৰ্য্য প্ৰকাশ করিতেছে। ললিতাদিত্যের রাজ্যের বিস্তৃত ইতিহাস কহলণের “রাজতরঙ্গিণী” গ্রন্থে সম্পূর্ণরূপে লিখিত আছে। মুক্তপীড়ের পৌত্র জয়াপীড় বা বিনয়াদিত্য সম্বন্ধে অনেক অলৌকিক ও অমানুষিক কাৰ্য্যাবলির উল্লেখ আছে। সম্ভবতঃ তিনি ক্যান্যকুম্ভ-রাজ বজায়ূধকে পরাজিত ও সিংহাসনচ্যুত করেন। কিন্তু তিনি যে ছদ্মবেশে বাংলার রাজা জয়ন্তের রাজধানী পৌণ্ডবৰ্দ্ধন নগরে আসিয়াছিলেন-রাজরঙ্গিণীর এই উক্তিতে ঐতিহাসিকগণ আস্থা স্থাপন করেন না । নেপাল-রাজ্যের বিরুদ্ধে তাহার অভিযান, প্ৰস্তার-নিৰ্ম্মিত দুর্গে অবরুদ্ধ হওয়া এবং পরে তথা হইতে পলায়ন করা প্রভৃতিও কবি-কল্পনা বলিয়াই মনে হয়। তাহার রাজত্বের শেষ ভাগে যে অত্যাচারের ও অবিচারের কথা লিখিত আছে, তাহা অনেকে সত্য বলিয়া মনে করেন। কহলণ লিখিয়াছেন,-“এইরূপে এই প্ৰসিদ্ধ রাজার রাজত্বের একত্ৰিশ বৎসর অতীত হইল। রাজা তাহার প্রবৃত্তি-দমনে নিতান্ত অপারগ ছিলেন । নৃপতিরাও মৎস্যেরা প্ৰায় এক প্রকার। রাজার ভোগ-লালসা উত্তেজিত হইলে যেমন তাহাবা বিপথে গমন করে, মৎস্যেরাও সেইরূপ কদৰ্য্য। জলের লালসায় বিপথে গমন করে। রাজা ক্ৰমে ক্ৰমে মৃত্যুমুখে পাতিত হয়, মৎস্তও ক্রমে ধীবর দ্বারা ধৃত হয়।” এইরূপে রাজতরঙ্গিণীকার জয়াপীড়ের ইন্দ্ৰিয়-লালসা ও ভোগবাসনার কথা বর্ণনা করিয়াছেন। জয়াপীড়ের প্রবৰ্ত্তিত অনেক মুদ্র আবিস্কৃত হহয়াছে। মুদ্রগুলি অতি প্ৰাচীন। তাহাতে জয়াপীড়ের ‘বিনয়াদিত্য” উপাধি মুদ্রিত আছে । . নবম শতাব্দীর শেষভাগে অবস্তী বৰ্ম্ম কাশ্মীরের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। তঁহার রাজত্বকাল সাধারণের উন্নতিকর বিবিধ অনুষ্ঠানেৰ জন্য বিখ্যাত। তঁাহার সময়ে সাহিত্য ও শিক্ষার বিশেষ উন্নতি সাধিত হইয়াছিল । পরবর্তী রাজা শঙ্করবম্মা বিখ্যাত যোদ্ধা বলিয়া খ্যাতি লাভ করিয়াছিলেন। কিন্তু তিনি প্রজাদের নিকট হইতে অত্যাচার করিয়া অর্থ শোষণ করিতেন ও দেবমন্দিরের অর্থ আত্মসাৎ করিতেন। তঁহার রাজত্ব-সময়ে কনিক্ষের বংশধর তুর্কীসাহী রাজগণ ৪৭০ খৃষ্টাব্দে লাল্পীর নিকট পরাজিত হন। আরব সেনাপতি ইয়াকুব ইলিয়াস কর্তৃক কাবুলে আক্রান্ত হইবার পুর্ব পৰ্যন্ত তুৰ্কীসাহী রাজার কাবুলে রাজত্ব করিতেন। ৯১৭ খৃষ্টাব্দে বালক রাজা পার্থের সময়ে কাশ্মীরে এক ভীষণ দুৰ্ভিক্ষ হয়। রাজতরঙ্গিণীতে এই দুভিক্ষের এক হৃদয়-বিদারক বর্ণনা আছে। শিশু রাজা ও তঁহার অভিভাবক কি ভাবে প্ৰজাদিগকে কষ্ট পাইতে দেখিয়া নীরবে রাজপ্রাসাদে স্বচ্ছন্দে দিনাতিপাত করিয়াছিলেন, তাহারও বিশেষ উল্লেখ সেখানে দেখিতে পাই । পার্থের পুত্র উন্মত্তবন্তী অত্যন্ত নিঠুর ছিলেন। তিনি প্ৰজাদিগকে বৃশ্চিকদংশনে যন্ত্রণা দিতেন। তিনি পিতৃ-হত্যা পাপে পৰ্যন্ত লিপ্ত হইয়াছিলেন। সৌভাগ্যের বিষয়, তিনি অতি অন্স দিন রাজত্ব করেন। ৯৩৯ - খৃষ্টাব্দে উন্মত্তবস্তী এক যন্ত্রণাদায়ক ব্যাধিতে আক্রান্ত হইয়া १gभूएथ श्रृंडिड श्न । -R --go