পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - অষ্টম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৩৬৩

স্বাধীনতার শেষ স্মৃতি । \ტტzó যাহা হউক, সেনা-বংশের প্রতিষ্ঠা হইতে র্যাহারা বঙ্গের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হইয়াছিলেন, পাশ্চাত্যের কেহ কেহ তঁহাদের রাজ্যকাল নিম্নরূপ নির্দেশ করেন ; যথা,- झांखJoiांकिळा । সামন্তসেন ( অধীনস্থ সামন্ত নৃপতি )• • • ১০৮০-৯০ খৃষ্টাব্দ । 6श्मरूg6अन्म i . . . У О о о 尋ぶり বিজয়সেন ( বঙ্গের স্বাধীন নৃপতি ) • • • ১১১৯ V বল্লালসেন o (br. লক্ষ্মণসেন i ’ २०१० अथवा २५४० श्रु४ांक। কিন্তু এরূপ রাজ্য-কাল-নির্দেশে পূৰ্ববৰ্ত্তী সকল সিদ্ধান্ত উটাইয়া যায়। সুতরাং এই কালকে রাজ্যাবসান কাল বলিয়া আমরা গ্ৰহণ করিলাম । তাহাতে ৫১ বৎসর রাজত্বের পর ১১৭০ বা ১৭১ খৃষ্টাব্দে লক্ষ্মণসেন পরলোকগমন করেন। ১২০০ খৃষ্টাব্দে মহম্মদ ব্যক্তিয়ারের নদীয়াবিজয় সিদ্ধাস্তিত হয় । চোরগঙ্গার রাজ্য কালোব সহিত তাহাতে বেশ সামঞ্জস্য রহিয়া যায়। * 来源 米 米 研ta| 5t和fatびcー Nで 5Tiび列|5|| তিব্বতীয় পণ্ডিত নামা তারানাথ প্ৰথমে সেন বংশের চারি জন নৃপতির নাম উল্লেখ কবিয়াছেন। তঁহাদের নাম-(১) লাভসেন, (২) কাশ্যসেন (৩) মণিতসেন এবং (৪) রথিকসেন । তারানাথ ঐ সকল নৃপতির রাজা কাল-নির্দেশে সমর্থ হন নাই । চারি জনের রাজ্য-কালপরিমাণ -তিনি আশী বৎসর নিৰ্দ্ধিারণ করিয়াছেন । তার পর, লাভসেন প্ৰভৃতি চারি জনের পর আর র্যাহারা সেন বংশে রাজ্য লাভ করিয়াছিলেন, তারানাথের গ্রন্থে তাতাদের নাম-( ১ ) দ্বিতীয় লাভসেন, (২) বুদ্ধসেন, (৩) হরিৎসেন এবং (৪) প্ৰতীতিসেন । ইহারা সকলেই তুরক্ষ বা মুসলমানদিগের অধীন ছিলেন। তারানাথের মতে তুরক্ষা-রাজ চন্দ্ৰ, মগধ জয় করিয়া বিক্রমশিলা অধিকার করেন। ওতন্তপুরীর বহু পুরোহিত চন্দ্র কর্তৃক নিহত হন। লামা তারানাথের এই সকল উক্তিতে নানা সমস্যার অবতারণা হয়। প্ৰথম সমস্যা-তুরক্ষরাজ চন্দ্ৰকে লইয়া । ওতন্তপুরীর পুবোহিতদিগকে তিনি নিহত করিয়াছিলেন ;-এখানে বক্তিয়ার মহম্মদের প্রসঙ্গ প্রত্নতত্ত্ববিদগণ উত্থাপন করেন। ব্যক্তিয়ার মহম্মদের ইতিবৃত্তে বিহার প্ৰদেশ অধিকারে বৌদ্ধদিগের নৃশংস হত্যা-কাহিনীর পরিচয় পাই। ঘটনার সামঞ্জস্যে মুসলমান আক্রমণের বিষয় উপলব্ধ হয় বটে ; কিন্তু চন্দ্ৰ নামের সহিত বখতিয়ার মহম্মদের নামের সামঞ্জস্যসাধন একরূপ অসম্ভব বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। S SBD SDD BBS KE SDt S SBBSKCDD BaBSDBi DBtCE gS BKDBD DiB DDB S DDBDt DESu BB BuSuk tBBtBDSDD DDDDDDS DtYg g guT SYYSS DEE Dg DSKg uBEEStuBuBB0 দু’নান্তৰিত হইয়াছিল। সেই লক্ষ্মাবতীষ্ট পরবৰ্ত্তিকালে ‘গৌড়’ নামে অভিহিত হয় ।