পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - অষ্টম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R ভারতবর্ষ ক্যাম্বেল প্রণীত ‘তেলেগু ব্যাকরণে’ উদ্ধত, “অন্ধু’ জাতি বিষয়ক অথৰ্ব্বৰ্ণাচাৰ্য্যের ‘ত্ৰিলিঙ্গানু, শাসনের উক্তির সারা মৰ্ম্ম নিয়ে উদ্ধৃত করিতেছি ; যথা,- “কলিযুগে স্বয়ম্ভব মন্বন্তরে অন্ধ দিগের দেবতা। হরি-নিশুম্ভ-বিঘাতক বিষ্ণু-সম্রাট সুচন্দ্রের পুত্ররূপে ‘কাকুলামে’ জন্মগ্রহণ করেন। যাবতীয় দেবতা ও মনুষ্য র্তাহার পূজা করিতে থাকে। তিনি একটী বিশাল প্রাচীর নিৰ্ম্মাণ করিয়া তন্দ্বারা শ্ৰীশৈল, ভীমেশ্বরম এবং কালেশ্বরম প্রভৃতি এক সুত্রে গ্রথিত করিয়াছিলেন। ঐ প্রাচীরে সুবৃহৎ তিনটী সিংহদ্বার ছিল। প্রতি সিংহদ্বারে ত্ৰিশূলডমরুধারী অসংখ্য-দেবগণপরিবৃত তিনটী ত্ৰিলোচন শিব-মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। বিষ্ণুর উক্ত মূৰ্ত্তিত্ৰয় সেখানে লিঙ্গরূপে বিরাজিত। দেবতাগণের সাহায্য লাভ করিয়া অন্ধ-বিষ্ণু নিশুম্ভ দৈত্যের সহিত যুদ্ধে প্ৰবৃত্ত হন। তিন যুগ যুদ্ধ চলে। পরিশেষে, নিশুম্ভ নিহত হইলে গোদাবরী-তীরে বিষ্ণুর বাসস্থান নির্দিষ্ট হয়। সেই হইতে বিষ্ণুর অধিষ্ঠিত রাজ্য। “ত্রিলিঙ্গম আখ্যা প্ৰাপ্ত হইয়াছে। “গোদাবরী তীরে সে সময়ে অন্ধ-বিষ্ণুর যে সকল অনুচর বাস করিতেন, তাহারা ‘তৎসম’ ভাষায় কথাবার্তা কহিতেন। কালের আবর্তনে, অশিক্ষিতদিগের পক্ষে “তৎসম” ভাষায় বাক্যলোপ একরূপ অসম্ভব হইয়া উঠে। তখন পরিবর্তন, পরিবদ্ধন ও পরিবর্জনে এবং স্থলবিশেষে অৰ্দ্ধেক”বা চতুর্থাংশের বিলোপ-সাধনে আদি-ভাষা রূপান্তরিত হইয়া এক নূতন ভাষার উদ্ভব হয়। সে ভাষার নাম হয়-তদ্ভাবম”। বিশেষ্য, বিশেষণ, ক্রিয়া প্রভৃতি যে সকল পদ, অন্ধ-বিষ্ণুর বহু পূর্বে স্বয়ং ব্ৰহ্মা কর্তৃক সৃষ্ট হইয়াছিল, সে ভাষা তখন “অৎস’ নামে অভিহিত হইতে থাকে। * অধ্যাপক ক্যাম্বেলের মতে, অন্ধ-বিষ্ণু এখনও পৰ্যন্ত শ্ৰীকাকুলামে ‘ঈশ্বর’ বলিয়া সম্পূজিত হইতেছেন। 榭 অথৰ্ব্বণাচাৰ্য্যের উক্তির যৌক্তিকতা বিচার। এক্ষণে, অথৰ্ব্বণাচাৰ্য্যের উক্তির যৌক্তিকতা সম্বন্ধে যে সিদ্ধান্তে উপনীত হই, তাহ প্ৰদৰ্শন করিতেছি। অন্ধু-বংশের ইতিহাসে “সুচন্দ্ৰ” নাম কোনও নৃপতিব উল্লেখ দেখি না। সুতরাং ঐতিহাসিক উপাদান হিসাবে অথৰ্ব্বণাচাৰ্য্যের উক্তি কতদূর গ্ৰহণীয়, তাহা সহজেই উপলব্ধ হােঙ্গ। পুরাণ-মতে অন্ধুগণের প্রথম নৃপতি-শিমুক। “ বিভিন্ন পুরাণে র্তাহার সিন্ধুক, শিশুক, শি প্রক প্রভৃতি নামান্তর পরিদৃষ্ট হয়। কিন্তু সুচন্দ্ৰ নাম কোথাও দেখিতে পাই না। অথৰ্ব্বণাচাৰ্য্যের গ্রন্থে, ‘সুচন্দ্ৰ” নামের পরিপোষক, বিষ্ণু, ইন্দ্ৰ, বৃহস্পতি, সোমচন্দ্র বা হেমচন্দ্র, কর্ঘ, পুষ্পদন্ত, ধৰ্ম্মরাজ প্রভৃতি বহু নাম দৃষ্ট হয়। কিন্তু তঁহাদেরও কোনও পরিচয়-চিহ্ন গ্ৰন্থপত্রে দেখিতে পাই না । উক্ত গ্রন্থে “অথৰ্বণেশ্চিকোপনিষৎ’ হইতে যে সকল অংশ পরিাBBB DBDDBB BBBD DDBBB BDS BBDD BD D DD BDS S DBDD DD BDSSYS উপনিষৎ হইতে অথৰ্ব্বণাচাৰ্য্য যে সকল অংশ উদ্ধত করিয়াছেন বলিয়া প্ৰকাশ, তৎসমুদ্ৰায় তিনি ং রচনা করিয়াছিলেন। উপনিষদে তেলেগু-ভাষার প্রাধান্য প্রদর্শনে তিনি উৎসুক হন।


აუზჯ«kgh अcश्e aउश्मथ छुड़े श। चष११Iाँ ‘बिशिवानागनम् 鶯歌 बाजारला ९iाग লাইস্ত্ৰেীতে সংৰক্ষিত আছে।

arť